পুনর্বাসন কেন্দ্র তাদের নতুন জীবন দিয়েছে। তবে কেন্দ্রের পক্ষে তাদের লেখাপড়া চালানো আর সম্ভব হচ্ছে না।
এ বিষয়ে শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের উপ-পরিচালক জেসমিন আক্তার বলেন, বাংলানিউজে প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর মেয়র মাহাবুবুরের পক্ষ থেকে ফোন করে পৌরসভা বরাবর আবেদন করতে বলা হয়। আমরা সেই অনুযায়ী ৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় আবেদন করি। আবেদনের পরে তিনি আমাদের আশস্ত করেছেন, কেন্দ্রের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক পর্যায়ে ভর্তির ব্যবস্থা করবেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, মেয়র মাহাবুবুর ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ১২ জন মেয়ে ও একজন ছেলে এবং ৮ম শ্রেণিতে দুইজন মেয়ে এবং ৯ম শ্রেণিতে দুইজন মেয়েকে ভর্তি করাবেন বলে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহাবুবুর রহমান বলেন, বছরের প্রথমদিন আমি জেলার বাইরে ছিলাম। সেখানে বসেই মুঠোফোনে বাংলানিউজের প্রতিবেদনটি পড়ি। সেখানে থাকা অবস্থায় আমি আমার পক্ষ থেকে একজনকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠাই। তাদের কাছ থেকে একটি তালিকা চাওয়া হয়। ৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় আমার হাতে ১৭ জনের তালিকা দিয়েছেন তারা। আমি চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাচ্ছি। সেখান থেকে ১৩ তারিখ ফিরবো। এরপর ওই শিশুদের পৌরসভা পরিচালিত দুটি বিদ্যালয়ে ভর্তি করাবো।
**আশ্রয়কেন্দ্রের পিইসি পাস ১১ শিশুর স্বপ্ন পূরণ হবে?
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০১৮
টিটি/আরআর