শনিবার (০৬ জুন) সকাল ১১টার দিকে কধুরখীলের জলিল আম্বিয়া কলেজের পাশে সড়ক থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
সুমন ওই কলেজের উত্তর পাশের হরি চৌকিদার বাড়ির টুন্টু দেওয়ানজীর ছেলে বলে জানা গেছে।
কলেজটির ভেতরে থাকেন দারোয়ান মো. ইউসুফ। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, রাতে ডিউটি করে সকালে ঘুমিয়ে ছিলাম।
তিনি বলেন, কলেজটি ৫ তলাবিশিষ্ট। মৃত সুমন ভবন থেকে লাফ দিয়েছে কি-না তা জানিনা। তবে স্থানীয়রা বলছে, সে ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছে। যদিও কলেজের সব গেট বন্ধ ছিলো।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মৃণাল কান্তি বিশ্বাস টিটু বাংলানিউজকে বলেন, সুমন শুক্রবার (৫ জুন) রাতে তার স্ত্রীকে জানায়- সে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। বিষয়টি পরিবারের অন্য সদস্যদের জানালে তারা শনিবার তার করোনা পরীক্ষা করার জন্য বলেছিল। কিন্তু সকালে জলিল আম্বিয়া কলেজের নতুন ভবনের ৫ম তলায় উঠে রাস্তার ওপর লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করে। সুমন ৩ কন্যার জনক। তার মরদেহ উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনাস্থলে থাকা বোয়ালখালী থানার উপ-পরিদর্শক আরিফু্র রহমান বাংলানিউজকে বলেন, মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। ময়না তদন্তের পর তদন্ত করে তার মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০২০
জেইউ/এসি টিসি