সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বাংলানিউজকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৯তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষাজীবনে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলে এ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ জন শিক্ষার্থী।
স্নাতক পর্যায়ের স্বর্ণপদকজয়ীরা হলেন- ১৯৯৩-৯৪ সেশনের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স (সিইপি) বিভাগের মোহাম্মদ মস্তাবুর রহমান, ১৯৯৫-৯৬ সেশনের পলিটিক্যাল স্টাডিজ (পিএসএস) বিভাগের মোহাম্মদ জহিরুল হক, ১৯৯৬-৯৭ সেশনের রসায়ন বিভাগের নুর উদ্দিন আহমেদ, ১৯৯৭-৯৮ সেশনের গণিত বিভাগের আব্দুল্লাহ আল মামুন, একই সেশনের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ইফতেখার ইবনে বাসিত।
এছাড়া ২০০১-০২ সেশনের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের মো. রুহুল আমিন, ২০০২-০৩ সেশনের একই বিভাগের সাদিয়া সুলতানা, ২০০৩-০৪ সেশনের একই বিভাগের মো. আখতার হোসাইন, ২০০৫-০৬ সেশনের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি (জিইবি) বিভাগের সিমরিকা থাপা, ২০০৬-০৭ সেশনের অর্থনীতি বিভাগের অমিত রায় ও ২০০৮-০৯ সেশনের গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী বিলাল উদ্দিন এ পুরস্কার পাচ্ছেন।
এদিকে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে একাডেমিকে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য নয় জন শিক্ষার্থী পাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি স্বর্ণপদক। এদের মধ্যে পাঁচ জনের সিজিপিএ ৪ এ ৪, তিন জন ৩.৯৯ এবং একজন ৩.৯৮ পেয়েছেন।
স্নাতকোত্তর পর্যায়ে স্বর্ণপদক বিজয়ীরা হলেন- ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ২০০২-০৩ সেশনের সৈয়দ মো. খালেদ রহমান, ২০০৩-০৪ সেশনের রসায়ন বিভাগের মো. সাইফুর রহমান, ২০০৪-০৫ সেশনের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সুবর্ণা সরকার রুপা, ২০০৫-০৬ সেশনের ফরেস্ট্রি অ্যান্ড ইনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স (এফইএস) বিভাগের মো. আব্দুল হালিম, ২০০৬-০৭ সেশনের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অনক সমাদ্দার, একই বিভাগের ২০০৭-০৮ সেশনের মো. তফাজ্জল হোসেন ভূইয়া, ২০০৮-০৯ সেশনের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি (জিইবি) বিভাগের শিক্ষার্থী মো. জাবেদ ফয়সাল, একই বিভাগের ২০০৯-১০ সেশনের মো. হযরত আলী ও ২০১০-১১ সেশনের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী অমিত রায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৯
আরআইএস/