ঢাকা, মঙ্গলবার, ৯ পৌষ ১৪৩১, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

শিক্ষা

অনলাইনে ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বইয়ের তথ্য

ইবি করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১৫৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২০
অনলাইনে ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বইয়ের তথ্য

ইবি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) খাদেমুল হারামাইন বাদশাহ ফাহাদ বিন আব্দুল আজিজ কেন্দ্রীয় গন্থাগারে ‘ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেস সেন্টার’ চালু করা হয়েছে। এর মাধ্যমে গ্রন্থাগারে থাকা সব বইয়ের অবস্থানসহ বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী খাদেমুল হারামাইন বাদশাহ ফাহদ বিন আব্দুল আজিজ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে এ ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেস সেন্টারের উদ্বোধন করেন।

এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সেলিম তোহা, লাইব্রেরি অটোমেশন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারিক আতাউর রহমান, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারিক আক্কাস পাঠান প্রমুখ।

 

কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আতাউর রহমান জানান, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেস সেন্টার চালু করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে প্রায় ৫০ হাজার বইয়ের তথ্য অনলাইনের আওতায় আনা হয়েছে।

‘ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট বিভাগ বা শিরোনামে বইয়ের ক্ষেত্রে সে সব বিভাগ বা শিরোনাম লিখে অনুসন্ধান করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সে বিষয়ে থাকা সব বইয়ের তালিকা ও তথ্য পেয়ে যাবেন। ’

‘এছাড়াও এর মাধ্যমে গ্রন্থাগারে থাকা যেকোন বইয়ের নাম, লেখক, প্রকাশনী, এমনটি যে বিষয় সম্পর্কিত বই সে বিষয় এবং প্রতিটি বইয়ের জন্য থাকা নির্দিষ্ট বার কোড দিয়ে অনুসন্ধান করলেও বইটি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তাৎক্ষণিক পাওয়া যাবে। ’

উদ্বোধনকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয় মানেই নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করা। নতুন নতুন উদ্ভাবন করা। একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানের হিসেবে গড়ে তুলতে সেখানে জ্ঞান বিতরণের পাশাপাশি নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করা যেটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র ভিশন। সেই আলোকেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

এসময় তিনি আরো বলেন, প্রাথমিকভাবে গ্রন্থাগারে আমারা ৫০ হাজার বই অটোমেশনের আওতায় এনেছি। পরবর্তীতে একে আরো সম্প্রসারণ করা হবে। যার মধ্যে দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার দূর্গ হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।

বাংলাদেশ সময়: ১৬৫১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০২০
এসএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।