ঢাকা, মঙ্গলবার, ৯ পৌষ ১৪৩১, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

বিনোদন

জাতীয় জাদুঘরে বিন্দিয়া খানের একক সঙ্গীত সন্ধ্যা

ফিচার রিপোর্টার | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১৩৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ৫, ২০১৯
জাতীয় জাদুঘরে বিন্দিয়া খানের একক সঙ্গীত সন্ধ্যা

ঢাকা: জাতীয় জাদুঘর ও সুরাঙ্গনা সাংস্কৃতিক সংঘের যৌথ উদ্যোগে শিল্পী বিন্দিয়া খানের একক সঙ্গীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনের প্রথম ভাগে ছিল আলোচনা সভা।  

এতে জাদুঘরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সঙ্গীতজ্ঞ আজাদ রহমান, সাংবাদিক কাজী রওনক হোসেন ও সেলিনা আজাদ প্রমুখ।

আলোচনায় বক্তারা বলেন, গুণী শিল্পী বিন্দিয়া খান তার ভক্ত, শুভার্থী ও শ্রোতা-দর্শকদের ভালোবাসার প্রতি যথেষ্ট আস্থাশীল। তিনি সঙ্গীতেই নিবেদন করেছেন তার জীবন। তার ধ্যান, জ্ঞান, কর্মপ্রয়াস সবকিছুই সঙ্গীতকে ঘিরে। সভায় বক্তব্য রাখছেন অতিথিরা।  ছবি: বাংলানিউজতারা বলেন, সঙ্গীত সাধনা বিন্দিয়ার পারিবারিক ঐতিহ্য। নিষ্ঠার ও সততার সঙ্গে তিনি সঙ্গীতকে নিয়েছেন একান্ত আপন করে। বিন্দিয়া খানের সঙ্গীত জীবনের শুরু উচ্চাঙ্গসঙ্গীতে। তালিম নিয়েছেন আধুনিক বাংলা গান, হিন্দি গান, দেশাত্মবোধক সঙ্গীত ও আধুনিক ফোক সঙ্গীতে।

আয়োজনের দ্বিতীয় ভাগে দর্শক-শ্রোতাদের সামনে মনোজ্ঞ সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিল্পী বিন্দিয়া খান। এসময় তিনি 'একবার যেতে দেনা আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়', 'সব কথা শেষ তবু যেন শেষ নয়', 'একি সোনার আলোয় জীবন ভরিয়ে দিলে', 'মনেরও রঙে রাঙাবো', 'কি যে করি', 'দিল চিজ ক্যায়া হ্যায়', 'মেরে ঢোলনা', 'দমা দম মাস্ত কালান্দার'সহ বিভিন্ন জনপ্রিয় দেশাত্মবোধক ও আধুনিক গান পরিবেশন করেন।

শিল্পী বিন্দিয়া খান প্রখ্যাত সঙ্গীতসাধক ওস্তাদ গুল মোহাম্মদ খানের নাতনি ও ওস্তাদ মোহাম্মদ ইয়াসিন খানের সুযোগ্য কন্যা। তিনি বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের তালিকাভুক্ত সঙ্গীতশিল্পী।

বাংলাদেশ সময়: ২১৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৪, ২০১৯
এইচএমএস/আরবি/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।