প্রেক্ষাগৃহগুলো হচ্ছে- ঢাকার বলাকা, শ্যামলী সিনেমা, যমুনা ব্লকবাস্টার, নারায়ণগঞ্জের সিনেস্কোপ, সিলেটের বিজিপি সিনেমা হল, খুলনার লিবার্টি, বগুড়ার সোনিয়া ও চট্টগ্রামের সিলভার স্ক্রিন।
এ বিষয়ে নির্মাতা মাসুদ পথিক বলেন, দেশের শীর্ষ নায়ক শাকিব খানের মালিকানাধীন এসকে বিগ স্ক্রিনের সহায়তায় সারা দেশব্যাপী চলবে এই সিনেমা।
শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদের চিত্রকর্ম ‘ওমেন’ এবং কবি কামাল চৌধুরীর ‘যুদ্ধশিশু’ কবিতা অবলম্বনে ‘মায়া- দ্য লস্ট মাদার’ পরিচালনার পাশাপাশি এর চিত্রনাট্যও তৈরি করেন মাসুদ পথিক।
সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত এই সিনেমায় অভিনয় করেছেন, মুমতাজ সরকার (ভারত), প্রাণ রায়, জ্যোতিকা জ্যোতি, দেবাশিষ কায়সার, সৈয়দ হাসান ইমাম, ঝুনা চৌধুরী, নারগিস আক্তার, লীনা ফেরদৌসী, ড. শাহাদাত হোসেন নিপু, আসলাম সানী ও মজিদ প্রমুখ।
জ্যোতিকা জ্যোতিব্রাত্য ক্রিয়েশন প্রযোজিত এই সিনেমাটিতে গান করেছেন- ইমন চৌধুরী, বেলাল খান, কোনাল, ঐশী, পুজা ও মমতাজ।
২০১৬ সালে ‘মায়া- দ্য লস্ট মাদার’ নির্মাণের জন্য সরকারি অনুদান পায়। সে বছরই সিনেমাটির কাজ শুরু হয়। এর কাজ সম্পন্ন করতে সময় লেগেছে তিন বছর। অবশেষে মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ২ ঘণ্টা ৩ মিনিট ৭ সেকেন্ডের সিনেমাটি সেন্সর বোর্ডের সনদ পায়।
মাসুদ পথিকনেকাব্বরের মহাপ্রায়াণ’খ্যাত মাসুদ পথিকের এটি দ্বিতীয় পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা। বীরাঙ্গনা ও যুদ্ধশিশুদের সত্য গল্প নিয়ে এই প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা নির্মিত হলো বাংলাদেশে। সিনেমাটিতে নতুন বাংলা, বাংলা মাকে পাওয়া যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মাসুদ পথিক।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৯
ওএফবি