শনিবার (০২ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রয়াত মেয়রের রাজধানীর বনানীর ২৩ নম্বর সড়কের ৮০ নম্বর বাসায় গিয়ে তার পরিবারের সদস্যদের শান্তনা দেন ও সমবেদনা জানান প্রধানমন্ত্রী।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনায় মোনাজাতও করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন বাংলানিউজকে জানান, দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী আনিসুল হকের বাসায় যান এবং সেখানে প্রায় ত্রিশ মিনিটের মতো অবস্থান করেন।
প্রধানমন্ত্রী সেখানে গেলে আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। আনিসুল হকের স্ত্রী, ছেলে-মেয়েসহ পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদনও করেন প্রধানমন্ত্রী।
এরপর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনায় মোনাজাত করেন তিনি। তাদের সঙ্গে একান্তে বসে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, মরহুমের ভাই সেনাপ্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক সহ মন্ত্রিসভার সদস্য ও আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা।
আনিসুল হকের মরদেহ জাতীয় পতাকা ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পতাকা দিয়ে ঢাকা হয়েছে।
ছেলে মোহাম্মদ শারাফুল হকের কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন মেয়র আনিসুল হক।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৭
এমইউএম/এএসআর
‘মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেলো’