তিনি বলেছেন, এই অঞ্চলের মানুষের সার্বিক উন্নয়নের জন্যই এসব সহায়তা বাড়ানো উচিত।
তিনদিনের কম্বোডিয়া সফরে মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও রয়েল পার্টির প্রেসিডেন্ট নরদম রানারিদ্ধের সঙ্গে বৈঠকে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করা হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ পূর্ব ও পশ্চিমের দেশগুলোর মধ্যে সেতু হয়ে কাজ করতে পারে। সেজন্যে ঢাকার অদূরে নতুন বিমানবন্দর তৈরি করা হচ্ছে।
তিনি এ সময় দেশটির সরকারের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তারা তাদের একটি সড়কের নাম জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেননসহ অন্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দু’দেশের সমৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে কম্বোডিয়ার ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান। সোমবার (০৪ ডিসেম্বর) বিকেলে হোটেল সোফিটেলে বাংলাদেশ-কম্বোডিয়া বাণিজ্য সংলাপে প্রধান অতিথির ভাষণে বলেন, আসুন দুদেশের মানুষের সমৃদ্ধির অন্বেষায় আমরা অংশীদার হই এবং একসঙ্গে দুদেশের কোটি কোটি মানুষের জীবনের পরিবর্তন আনতে উদ্যোগী হই।
তিনি বলেন, আমি নিশ্চিত যে, বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও একইভাবে কম্বোডিয়ায় বাণিজ্য সুবিধা অন্বেষণে আগ্রহী।
বাংলাদেশ সময়: ১২১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৭
আইএ