বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে তার এ জানাজা হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সংসদ সদস্য ও সাংবাদিক নেতা মুহাম্মদ শফিকুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিইউএফজে) সভাপতি মোল্লা জালাল, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, বিএফইউজে মহাসচিব শাবান মাহমুদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ইসতিয়াক রেজা, আবু জাফর সূর্য প্রমুখ অংশ নেন।
এর আগে সদ্য প্রয়াত শাহ আলমগীরকে শেষ শ্রদ্ধা জানান তার সহকর্মীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। শ্রদ্ধা জানায় বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন।
দুপুর দেড়টায় রাজধানীর গোড়ানে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর দুপুর আড়াইটায় মরদেহ নেয়া হয় শাহ আলমগীরের কর্মস্থল পিআইবি কার্যালয়ে। সেখানে দ্বিতীয় জানাজা হয়।
মরহুমের পারিবারিক সূত্র জানায়, প্রেসক্লাবে জানাজা শেষে শাহ আলমগীরের মরদেহ উত্তরা-১২ নম্বর সেক্টরে নেয়া হবে। সেখানে আরেক দফা জানাজা শেষে সেখানকার গণকবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
সকাল ১০টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন শাহ আলমগীর।
গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সিএমইচে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে পরদিন (২২ ফেব্রুয়ারি) নেয়া হয় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)।
এদিকে বিশিষ্ট সাংবাদিক শাহ আলমগীরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৯
ডিএসএস/এমএ