রোববার (০৮ সেপ্টেম্বর) বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য় অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ১২ আগষ্ট বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সিরাজুল।
এর আগে গত ২৪ জুন বিএসএমএমইউ’র হেপাটোবিলিয়ারি, প্যানক্রিয়েটিক ও লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. জুলফিকার রহমান খানের নেতৃত্বে দেশে প্রথমবারের মত কোনো সরকারি হাসপাতালে লিভার প্রতিস্থাপন সম্পন্ন হয়। সিরাজুল লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত ছিলেন।
বিএসএমএমইউ ও রোগীর স্বজনদের সূত্রে জানা গেছে, লিভার প্রতিস্থাপনের পর সিরাজুল সুস্থ হয়ে গত ১৮ জুলাই ছাড়পত্র পেয়ে সিরাজুল গ্রামের বাড়িতে চলে যান।
সেখানে অবস্থানকালে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন এবং অবস্থার অবনতি হলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ঈদুল আজহার দিন বিএসএমএমইউতে নিয়ে আসা হয়। এবং সরাসরি আইসিইউতে ভর্তি করা হলে এক ঘণ্টার মধ্যেই তার মৃত্যু হয়।
চিকিৎসকরা জানান, সিরাজুলের মায়ের দান করা লিভারের একাংশ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সফল প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। ছেলেটি প্রায় সুস্থ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু ডেঙ্গুতে তার মৃত্যু হলো। যা খুবই দুঃখজনক।
বাংলাদেশ সময়: ০২০৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৯
এমএএম/এমইউএম