বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিচারপ্রতি আরও বলেন, এ পর্যন্ত কমিশনে ২২ হাজার ৯০টি অভিযোগ জমা পড়েছে।
চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় বলেছেন, আমাদের সদস্যদের মধ্যে বোঝাপড়া বাড়ছে। যদিও এখনো শুনানি পর্যায়ে যায়নি। শুনানি হলে বিধিমালা প্রণয়ন করা সহজ হবে। বিধিমালায় আরো কিছু যোগ করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। যাতে বিধিমালা পড়লে সবকিছু স্পষ্ট বোঝা যায়।
এক প্রশ্নের জবাবে দেবাশীষ রায় আরও বলেন, বিধিমালাটি প্রণয়ন হলে যে সবাই খুশি হবে এমন নয়। কেননা সবাইকে খুশি করা কোনকালেই সম্ভব নয়।
বান্দরবান বোমং সার্কেল চিফ উ চ প্রু চৌধুরী বলেন, কাজ শুরু করা গেলে শেষ হতে বেশিদিন লাগবে না। এজন্য কাজ শুরু করা জরুরি বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এর আগে সকালে রাঙামাটি সার্কিট হাউজে রাঙামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের সদস্যরা বৈঠকে বসেন। এটি ছিল কমিশনের ৫ম বৈঠক।
বৈঠকে বিচারপ্রতি আনোয়ার উল হক ছাড়াও কমিটির সদস্য রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়াম্যান কংজেরী চৌধুরী, রাঙামাটি চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়, খাগড়াছড়ি মং সার্কেল চিফ সাচিং প্রু চৌধুরী, বান্দরবান বোমং সার্কেল চিফ উ চ প্রু চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের প্রতিনিধি গোতম কুমার চাকমা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের সচিব মো. আলী মনছুর উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৯
এসএইচ