মঙ্গলবার (৫ মে) রাতে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন ওহিদুজ্জামান।
ডলি খাতুন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়নের কৈখালী গ্রামের বাকের আলীর মেয়ে।
এ ঘটনায় ডলি খাতুনের ভাই বাবলু হোসেন ওহিদুজ্জামানসহ চারজনকে আসামি করে সাতক্ষীরা সদর থানায় মামলা করেছেন।
বাবলু হোসেন জানান, দুই সন্তানের জননী ডলিকে তার স্বামী সবসময়ই নানাভাবে নির্যাতন করতেন।
সাতক্ষীরা শহরের কাটিয়া ফাঁড়ির ইনচার্জ ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান জানান, মঙ্গলবার দুপুরে ডলিকে পিটিয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে পালিয়ে যান ওহিদুজ্জামান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে ডলির মৃত্যু হয়।
ডলির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৫ ঘণ্টা, মে ০৬, ২০২০
আরএ