তারা হলেন- খুলনা মহানগরের বাবু খান রোডের মৃত সুলতান আলীর ছেলে পান্না ওয়াজেদ (৭০), টুটপাড়ার মৃত সৈয়দ আলীর ছেলে মহাসিন খোকন (৫৫), নড়াইল সদর উপজেলার মহেশখোলা গ্রামের মৃত আক্কাস শেখের ছেলে কাশেম শেখ (৩৬) ও কুয়েট মোড়ের আব্দুল হাইয়ের স্ত্রী মরিয়ম।
খুমেক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ও করোনা ওয়ার্ডের মুখপাত্র ডা. মিজানুর রহমান জানান, জ্বর ও শ্বাসকষ্ট অবস্থায় পান্না ওয়াজেদকে সোমবার বিকেল পৌঁনে ৫টায় খুমেক হাসপাতালের করোনা সাসপেকটেড আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।
অপরদিকে করোনা উপসর্গ নিয়ে নগরের টুটপাড়ার সরকারি সুন্দরবন কলেজ এলাকার মহাসিন খোকন সোমবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে হাসপাতালে ভর্তি হন। দু’দিন ধরে তিনি জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
অন্যদিকে জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে কাশেম শেখ সোমবার বিকেল সোয়া ৫টায় খুমেক হাসপাতালের করোনা সাসপেকটেড আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় দিনগত রাত পৌঁনে ২টার তার মৃত্যু হয়।
এছাড়া চার দিন ধরে জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মরিয়ম সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় খুমেক হাসপাতালের করোনা সাসপেকটেড আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার বেলা ১১টা ২০ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।
করোনা পরীক্ষার জন্য তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানান ডা. মিজানুর রহমান।
করোনা উপসর্গ নিয়ে এ পর্যন্ত খুমেক হাসপাতালে ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩২ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০২০
এমআরএম/আরবি/