মঙ্গলবার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২০-২১ অর্থ বছরের বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে মঞ্জুরি প্রস্তাবের উপর আনা ছাঁটাই প্রস্তাবের বক্তব্যে তিনি বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মীনা কার্টুনে পরিণত হয়েছে। আর মন্ত্রণালয় চলছে টিয়া পাখির দ্বারা।
বিরোধীদল জাতীয় পার্টির সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে সব করতে হয়। কীভাবে হাঁচি দিতে হবে তাও প্রধানমন্ত্রীকে বলে দিতে হয়। প্রধানমন্ত্রীকে যদি সব বলে দিতে হয় তাবে মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তরের কী দরকার। অধিদপ্তর মন্ত্রণালয়ের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। করোনায় কী করতে হবে তাও যদি প্রধানমন্ত্রীকে বলে দিতে হয় তাহলে মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর রেখে খরচ বাড়ানোর দরকার কী।
রওশনারা মান্নান বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণায়ে দুর্নীতি আছে। করোনার সময় কী কাজ করা হয়েছে তা নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর একটা বিবৃতি দেওয়া উচিত, মানুষকে জানানো উচিত। উনি কী করেছেন।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আমরা দেখলাম স্বাস্থ্য সচিব একেক সময় একেক কথা বলছেন। তখন স্বাস্থ্য সচিব বললেন, গরমে করোনা হবে না। আবার এখন বললেন দুই-তিন বছর করোনা থাকবে। একটি নির্দেশনা দেন এমপি-মন্ত্রীকে বাধ্যতামূলক সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাবেন। বেসরকারি হাসপাতালে বা বিদেশে যাবে না, অতি জরুরি না হলে। এ নির্দেশনা দেন তাহলে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসার অবস্থা ভালো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, জুন ৩০, ২০২০
এসকে/এএ