মঙ্গলবার (৩০ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শিক্ষানবিশ আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ আয়োজিত এক মানববন্ধনে তারা এ দাবি জানান। সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কারী একে মাহমুদের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সংশ্লিষ্টরা অংশ নেন।
একে মাহমুদ বলেন, ২০২০ সালে এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা লিখিত পরীক্ষায় বসতে চাইলেও করোনা মহামারির কারণে বর্তমানে সেটার কোনো সম্ভাবনা নেই। নানা কারণে এই পরীক্ষা প্রতিবছর নেওয়া হয় না। এক্ষেত্রে করোনার কারণে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা হতে দেড় থেকে দুই বছর সময় লেগে যেতে পারে। তাই ২০১৭ সালের এবং ২০২০ সালের এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১২ হাজার ৮৭৮ জন পরীক্ষার্থীকে সনদ দেওয়া দাবি জানাচ্ছি।
বক্তারা বলেন, বার কাউন্সিলের পরীক্ষাটি একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। ৯০ হাজার প্রতিযোগীর মধ্যে এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে ১২ হাজার ৮৭৮ জন। আইনজীবী হিসেবে তারা দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিজেদের মেধার স্বাক্ষর রাখতে চান। এছাড়া শিক্ষানবিশ এই আইনজীবীরা সনদ পেলে তাদের কর্মসংস্থানও নিশ্চিত হবে। তাই মানবিক দিক বিবেচনায় সনদ দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন তারা।
শিক্ষানবিশ আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের এ সংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ইতোমধ্যে তারা মানববন্ধন করে দেশের সব জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপিও জমা দিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৬ ঘণ্টা, জুন ৩০, ২০২০
ইইউডি/টিএ