মঙ্গলবার (৩০ জুন) রাজধানীর আগাঁরগাওয়ে পরিসংখ্যান ভবন অডিটরিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
ভার্চ্যুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিবিএস’র উপ-মহাপরিচালক ঘোষ সুব্রত। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক একেএম আশরাফুল হক।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১৯ সালে পরিবারের আলোর উৎস হিসেবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে ৯৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ পরিবার, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৭৭ দশমিক নয় শতাংশ। স্যানিটারি পায়খানা ব্যবহার করে ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ পরিবার, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৭৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ। খানা প্রধানের ক্ষেত্রে পুরুষ ৮৫ দশমিক চার শতাংশ ও নারী ১৪ দশমিক ছয় শতাংশ। যেটি ২০১৫ সালের তুলনায় নারীদের ক্ষেত্রে বেড়েছে। কিন্তু পুরুষদের ক্ষেত্রে কমেছে। ট্যাপ বা নলকূপের পানি ব্যবহার করছে ৯৮ দশমিক এক শতাংশ পরিবার, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৯৭ দশমিক নয় শতাংশ। বর্তমানে দেশে মোট জনসংখ্যার মধ্যে মুসলিম হচ্ছে- ৮৮ দশমিক চার শতাংশ, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৮৮ দশমিক দুই শতাংশ। হিন্দুসহ অন্য ধর্মের জনসংখ্যা ১১ দশমিক ছয় শতাংশ, যা ২০১৫ সালে ছিল ১১ দশমিক আট শতাংশ।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০২ ঘণ্টা, জুলাই ০১, ২০২০
এমআইএস/ডিএন/আরবি/