এতে সভাপতিত্ব করবেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ।
জনসভাকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই সভাস্থলে আসতে শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে পুরো শহরে সাজ সাজ রব। খুলনা পরিণত হয়েছে মিছিল আর স্লোগানের নগরীতে। সকাল থেকেই দলীয় প্রধানের ভাষণ শুনতে জনসভাস্থলের আশপাশের এলাকায় মিছিল সহকারে ঢোল বাজিয়ে নেতাকর্মীরা জড়ো হচ্ছেন। জনসভাকে কেন্দ্র করে পুরো খুলনাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
সার্কিট হাউজের জনসভায় ভাষণের আগে বেলা ১১টায় খালিশপুরের ঈদগাহ ময়দানে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
এরপর বিকেল ৩টায় খুলনা সার্কিট হাউজ মাঠে ৪৭টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৫২টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
দ্বিতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটি খুলনায় প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় সফর। এর আগে ২০১৫ সালে তিনি খুলনা শিপইয়ার্ডে এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর এ সফর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অবহেলিত মানুষের কাছে গুরুত্ব বহন করছে। উন্নয়নের পাশাপাশি প্রত্যাশা নিয়ে এরইমধ্যে বিভিন্ন দাবি করা হচ্ছে উন্নয়ন কমিটি আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে। নির্বাচনের বছর হওয়ায় এই সফরের রাজনৈতিক গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে জাতীয় সংসদ ও খুলনা সিটি নির্বাচন চলতি বছরেই অনুষ্ঠিত হবে। এ কারণে তার সফরে উজ্জীবিত তৃণমূলের নেতাকর্মীরাও।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৪০ ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০১৮
এমআরএম/জেডএস