এদিকে ওয়ার্নার আর কখনোই অস্ট্রেলিয়ান দলের নেতৃত্বে আসতে পারবেন না। তবে স্মিথ ও ব্যানক্রফ্টকে এক বছরের লিডারশিপ (নেতৃত্ব) থেকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন..দেশে ফিরে শাস্তির মুখোমুখি স্মিথ-ওয়ার্নার-ব্যানক্রফ্ট
ক্লাব ক্রিকেটে খেলার ব্যাপারে অবশ্য এই তিন ক্রিকেটারের কোনো বাধা নেই। পাশাপাশি তারা ক্রিকেট কমিউনিটির সঙ্গেও যোগাযোগ রাখতে পারবেন। তবে সিএ’র দেওয়া নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে মিল রেখে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগও (আইপিএল) তাদের এক মৌসুমের জন্য নিষিদ্ধ করেছে। **আইপিএলেও নিষিদ্ধ স্মিথ-ওয়ার্নার
এদিকে শাস্তি হলেও প্রত্যেক ক্রিকেটারই সিএ’র কোড অনুযায়ী শুনানির মাধ্যমে একটি স্বাধীন কমিশনে চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন। এই শুনানিটি প্রকাশ্যে হবে না অপ্রকাশ্যে তাও নির্ধারন করবে তারা।
এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কেপটাউন টেস্টের তৃতীয় দিন অজিদের বল টেম্পারিং নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বে তোলপাড় পড়ে যায়। টিভি ফুটেজে দেখা যায় ফিল্ডিংয়ের সময় ব্যানক্রফ্ট পকেট থেকে শিরিষ কাগজ জাতীয় কিছু বের করে বলের আকৃতি পরিবর্তন করছেন। পরে অবশ্য সংবাদ মাধ্যমে স্মিথ ও ব্যানক্রফ্ট টেম্পারিংয়ের বিষয়টি স্বীকার করে নেন।
এ ঘটনার পরই নেতৃত্ব প্যানেল থেকে সরে দাঁড়ান স্মিথ ও ওয়ার্নার। আর আইসিসি স্মিথকে চারটি ডিমেরিট পয়েন্ট দিয়ে এক টেস্টের নিষেধাজ্ঞা ও ম্যাচ ফি’র শতভাগ জরিমানা করে। সঙ্গে ব্যানক্রফ্টকে ৭৫ শতাংশ জরিমানা ও তিনটি ডিমেরিট দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, ২৮ মার্চ, ২০১৮
এমএমএস