তিনি বলেন, আমরা আকাশপথে পুরো দেশটাকে এক মুঠোয় আনতে চাই। তাই চলতি বছরের শেষের দিকে কানেক্টিং ফ্লাইট চালু করবো, এটিই আমাদের ভিশন।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সিলেটের পর্যটন মোটেলে সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি।
মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, সিভিল এভিয়েশনও কাজ করছে। সৈয়দপুর ও রাজশাহীতে রানওয়ে উন্নত করার কাজ চলছে। অভ্যন্তরীণ রুটে পরিবর্তন আনবো, এখন অনেক ফ্লাইট। আন্তর্জাতিক রুটেরও ম্যাপ তৈরি করছি। দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। দেশের প্রবৃদ্ধি বাড়লে এভিয়েশন সেক্টরেরও প্রবৃদ্ধি বাড়ে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশে সাধারণত ২০ বছরের পুরনো উড়োজাহাজ আসে। কিন্তু আমরা ব্র্যান্ড নিউ উড়োজাহাজ আনছি ১০ বছরের লিজে। প্রতি ১০ বছর পরপর আমাদের বহরে নতুন উড়োজাহাজ যোগ হবে।
করোনা ভাইরাসের কারণে চীনে ফ্লাইট বন্ধ করার পরিকল্পনা আছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ইউএস-বাংলা বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান, এদেশের মানুষের কথা ভাবে। চীন যাওয়ার ক্ষেত্রে অল্প যাত্রী যাচ্ছে। কিন্তু আসার সময় শতভাগ আসন পূরণ হয়ে আসছে। আমরা আমাদের দেশের মানুষকে দেশে ফিরিয়ে আনতে পারছি। এটাই স্বার্থকতা। যদিও আমরা স্বল্প মেয়াদে ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। কিন্তু মনে করি, দীর্ঘমেয়াদে মানুষ আমাদের স্মরণ রাখবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের সিনিয়র ক্যাপ্টেন মশিউল আজম, ফ্লাইট অপারেশন পরিচালক মনিরুল হক জোয়ারদার ও মহাব্যবস্থাপক (পিআর) মো. কামরুল ইসলাম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২০
টিএম/এএ