ইচ্ছেঘুড়ি
মেধা কেড়ে নিয়ে থামাতে চেয়েছো উন্নয়নের চাকা! দেশকে আমার গড়তেই হবে আর নয় বসে থাকা। মুজাহিদ গেছে, নিজামীও গেছে বাকি দুইজন যাবে।
তখনকার সোনারগাঁওয়ে তিনটি নগর গড়ে তোলা হয়েছিল। বড়নগর, খাসনগর আর পানামসিটি। এর মধ্যে পানামসিটি বা পানামনগর ছিল সবচেয়ে আকর্ষণীয়। নাম
আরে দয়া বলুন ওনারা কোথায়? জ্যাক মিনতির সুরে বলে এবং ঠিক সেই মুহূর্তে পেছন থেকে একটা পুরুষকণ্ঠ বলে ওঠে: আমাকে খুঁজছো কেনো? তুমি কী চাও,
রিয়াদের ব্যাট তরবারি তৃতীয়বার শত! ক্যারিবীয়দের বুকের ভিতর বসিয়ে দিলো ক্ষত! দানবীয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ গেলো ফলো অনে। শীতের দিনের
পতাকাটা দিয়ে গেছো
দিয়ে গেছো দেশ।
তারামন তারা হয়
হয় নাতো শেষ!
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৮
এইচএ/
দোকানের লোকেরা একে অপরের সঙ্গে কথা বলছিল। প্রথমে জ্যাক তাদের কথা ওতটা মন দিয়ে শোনেনি- কিন্তু হঠাৎ-ই সে এমন কিছু একটা শুনতে পায় যে
সূর্যের হাসিটায়
নেই ঝিকমিক
কুয়াশার চাদরে
শীত এলো ঠিক।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১১ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৮
এএ
আচ্ছা তাহলে বলা যাক, নৌকা নিয়ে খুব নিরাপদেই সে হ্রদের একেবারে শেষ মাথায় গিয়ে পৌঁছে। নৌকাটিকে একটা গাছের সঙ্গে বাঁধে। তারপর বনের
নানান রকম অত্যাচারের দেখি বায়োস্কোপ মায়ের পেটও নয় নিরাপদ কোথায় ঝাড় ও ঝোঁপ? চন্দ্র তারা সূর্য্যি মামা দৃপ্ত লালিমায় করবোই জয়
অপেক্ষার পালা শেষ হলো। মাঠে মাঠে ধান কাটার ধুম লেগে গেলো। ইঁদুর পরিবারও আনন্দে আত্মহারা। বর্ষার শুরুর দিকেই জন্ম হয়েছে ইঁদুর ছানা
ব্যাটে বলে সমান তালে স্বপ্ন ভাসে নীলে। মোড়লরা সব ভয়ে কাবু চমকে গেছে পিলে! তাইজুল এবং মুশি মিলে দিয়ে গেছে সেরা। শেখ মুজিবের বাংলা
রিয়াদের ব্যাটখানি
হাসি ঝলমল।
কাল সবে দলে বলে
মিরপুর চল!
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৮
এইচএ/
দুই সোনার ছেলে মুশি ব্যাটখানা তার কি যে! কোন কাজটা করবে কখন বুঝতে পারেন নিজে! তার জন্য চওড়া আমার বুক। বিপর্যয়ে আলো দেখান হাসিভরা
হাসিমাখা মুশফিক
জুড়ি মেলা ভার।
রুখে দিতে পারে সে তো
নিশ্চিত হার!
বাংলাদেশ সময়: ২০২৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৮
এএ
ঢেঁকির শব্দে মুখরিত গোটা পাড়া-গাঁয়ে পিঠা-পায়েস বানাতে তোড় মাসি-পিসি-মায়ে। চারিদিকে যেন ম ম জানান দেয় নবান্ন পিঠা-পায়েস খেজুর-রসে
এ নিয়ে সে অন্যদের কিছুই বলে না। সে জানে ওরা ভীষণ ভয় পাবে, ভাববে বুঝি আবারও ধরা পড়বে। তবে এবার সে আগের সেই গ্রামে যাবে না। এবার সে হেঁটে
দাদু প্রতিদিন ভোরে উঠে ফজরের নামাজ পড়ে হাঁটতে বের হন। আমিও খুব ভোরে উঠে দাদুর সঙ্গে হাঁটতে যাই। হাঁটতে হাঁটতে দাদু রাস্তার পাশের
সবুজ শ্যামল গাঁও-গ্রামে সরষে ফুলের মেলা প্রজাপতির রঙিন ডানায় মেঘবালিকার খেলা। ভোরের আলো আসার আগে পাখির কলতান লাউয়ের মাচায় ফিঙের
গুহাটিকে একটি বাড়ির উপযোগী করে তুলবার সময় দিনগুলো সুখেই কাটতে থাকে। জ্যাকের টেবিলের পাশে রাখা ছোট্ট টুলে বসে আরাম করে খাবার খেতে
তোমার সৃষ্টি হৃদয় গভীরে কথা বলে বারবার। পেয়েছো সময় মৃত্যুর কাছে অসময়ে হারবার! পৃথিবীর বুকে অদ্বিতীয় তুমি তুমিই তোমার তুলনা।
