মালয়েশিয়া
কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাই কমিশন সম্পর্কে ফেসবুক পেজে এমন দুর্ভোগের কথা লিখেছেন একজন প্রবাসী। দশ বছর ধরে কুয়ালালামপুরে থাকেন
ভবনটি নিয়ে রয়েছে নানা রকম কল্পকাহিনী। জায়গাটি আগে শ্মশানঘাট হিসেবে ব্যবহৃত হতো। একজন চীনা ব্যবসায়ী কিনে নিয়ে ভবন নির্মাণ করেন।
আরও একটু এগিয়ে গেলে আরও দু’জন ধরলেন, ‘ব্যাংক ড্রাফট করবেন? দীর্ঘ লাইন, দেখতেই তো পাচ্ছেন। দিন শেষ হয়ে যাবে আবেদন জমা দিতে পারবেন
আর এমন অপকর্মে জড়িত রয়েছে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশের হাইকমিশন কেন্দ্রিক একটি চক্র। সম্প্রতি কুয়ালালামপুর ঘুরে এমন অভিযোগের তথ্যই
এর মাধ্যমে মূলত অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক বিবেচনায় আটলান্টিক পাড়ের কানাডায় অভিবাসীবাসন প্রত্যাশীদের প্রথম পছন্দ অন্টারিওতে
গাড়ির কাগজ হাতে নিয়ে অনেকক্ষণ নেড়ে চেড়ে দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন। এটা তোমার গাড়ি! তুমি কিনেছ! কীভাবে সম্ভব! পুলিশটি যেনো কিছুতেই
মেঝেতে লম্বা কাপড় বিছানো। তার উপর সারি করে পাঁচটি বালিশ পাতা। এখানে গাঁয়ে গাঁ লাগিয়ে ঘুমান তারা। কাপড় বিছানোর পর পায়ের দিকে হাত
শামসুরের দেনার টাকা শোধ না হলেও মকসুদুল এখন জমিজমা কিনে ব্যাংক ব্যালেন্স গড়ে কোটিপতি হয়ে গেছেন। অন্যদিকে খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত
ভেতরে দু’জন তরুণী বসা। এগিয়ে যেতেই মিষ্টি হাসি দিয়ে কতগুলো লিফলেট বাড়িয়ে দিলেন গ্লাসের ফাঁক গলে। হাতে নিয়ে দেখি কুয়ালালামপুর
জীবনটা পুরোপুরি একটি ছকের মধ্যে আটকে গেছে তাদের। প্রতিদিন সকাল সাতটায় ঘুম থেকে ওঠেন। এরপর বাসে করে কর্মস্থলে। এরপর সন্ধ্যায় আবার
অবস্থাটা এ রকম, টালবাহনা করে বিল বকেয়া রাখছে দু’মাস। বলা হচ্ছে একবারে দিয়ে দেবে। ঠিক যখন বেতনের জন্য চাপ দিচ্ছে তখনেই মালয়েশিয়ান
দেশে ফিরেই বা কী করবেন? আবাদি জমিটুকুও তার নাগালের বাইরে, বাধ্য হয়ে রড বাঁধাইয়ের কাজেই লেগে পড়েন। কাজ পান ঠিকই কিন্তু আয় আটকে থাকে
সকাল থেকেই সড়কটিতে ডেকোরেটর এনে অস্থায়ী মঞ্চ ও সামিয়ানা টানানো হচ্ছিল। দুপুরের মধ্যেই পুরোপুরি প্যান্ডেল তৈরির কাজ শেষ হয়।
কারণ হোটেল বাছাইয়ে সচেতন না হলে নারী কিংবা সুরা-সাকি নিয়ে পড়তে পারেন অস্বস্তিকর অবস্থায়। পরিবার নিয়ে এতে সাধের মালয়েশিয়া ভ্রমণের
মালয়েশিয়ায় অবস্থানকালে রাজধানী কুয়ালালামপুরসহ বিভিন্ন শহর ঘুরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের হাসি-কানা, সুখ-দু:খ, স্বপ্ন-প্রত্যাশার
এবড়োথেবড়ো পাথুরে দেওয়ালের ফাঁক-ফোঁকরে বসানো হরেক রঙা আলোর ছটায় অতিকায় গুহা জুড়েই ঘোরলাগা মায়াবী আবহ। শেষ মাথায় খাড়া উঠে গেছে
যদিও বাংলাদেশে এই বাংলিশের লেখ্য কোনো রূপ নেই। পুরোটাই চলে মুখে মুখে। কিন্তু মালয়েশিয়ান ভাষায় সফলভাবে ইংরেজি ঢুকিয়ে দিয়েছে মালয়
গত শনিবার (০৭ জানুয়ারি, ২০১৭) রাত একটা থেকে এ অভিযান শুরু হয়। এ সময় পার্মাতাং পাউহ, পেরাই, সুংগাই দুয়া, জুরু, সেবেরাং জায়া এবং আলমায়
ঢাকা: বহুভাষী মানুষের মালয়েশিয়ায় আয়-উন্নতি করতে হলে বিভিন্ন ভাষা জানা থাকা জরুরি। এখানে নিত্যদিনের যোগাযোগে মালয়টা তো লাগেই।
কুনডাঙ (মালয়েশিয়া) থেকে ফিরে: পাম বাগানের ভেতর ভালোমতোই আসন পেতেছে জামগাছটা। পাশের পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে নেমে আসা ঝিরিটা ঠিক যেখানে ৯০
