শিল্প-সাহিত্য
নাফিসা আহমেদ:একদিনের মধ্যে মেয়েটা দু’বার পত্রিকার সংবাদ হয়ে গেল! সকালে প্রথম পাতার নিচের দিকে খবরটা পড়ে ভেবেছি অফিসে গিয়ে সারোয়ার
বউয়ের ডাকে গভীর ঘুম ভেঙে গেলে ধড়ফড় করে ওঠে আলফু। পুরনো টিনের চালের ফুটো দিয়ে আবছা আলো পড়ে জানান দিচ্ছে রাত প্রায় শেষ হতে চললো। দরজার
একসঙ্গে দলবেঁধে চলা ছেলেবন্ধুদের কোনো দলে যখন একটি মেয়ে এসে জুটে যায় তখন আপনি নিশ্চিত হয়েই বলতে পারেন, ওই দলটি কোনো বিষয়ে আর একমত হতে
গ্রুমিং শেষ পর্যায়ে। দু দিন পরই স্টেজ শো। নতুন জগতে পা ফেলবে তিনটি মেয়ে। সেই জগত সাধারণের কিছুটা দৃষ্টি সীমার মধ্যে হলেও ধরা ছোঁয়ার
নীল বোনচায়নার পিরিচের একটা কোণা মনে হয় ধুতে গিয়ে উঠে গিয়েছিল। আমার মাথায় আসছিল ‘চলতা ওঠা পিরিচ’। বিশাখা আস্তে করে বললো
ভাদ্রে খুব চুল পড়ে দিবার। লম্বা লম্বা চুলগুলো কেমন ঘোট পাকিয়ে ঘরের কোণায়, দরজার আড়ে, খাটের তলায়, বাথরুমের মেঝেতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে
জেন শব্দটা নাকি ভারতীয় ধ্যান শব্দ থেকে আসা। কিন্তু আমরা ধ্যান বলতে যা বুঝি জেন ওইরকম কাঠখোট্টা কিছু না। আবার সহজ কিছুও নয়। তাই না
কচু পাতায় পানি পিছলায়।যে মেয়ের পানি পিছলায় না, মানে যে মেয়ে হাতের কোষে পানি নিয়ে কচু পাতায় ঢাললেও তা গড়িয়ে মাটি ছোঁয় না, পাতার ডাটা
একটি জৈবিক চাহিদার গল্প; রাতারাতি চারিদিকে হৈচৈ ফেলে দেয়। গল্পকারের নতুন আগমন হয় বাংলা সাহিত্যে! তাও আবার একরাতের মধ্যে। সেফালির
ইট-সুড়কির রাস্তা। তার দু’পাশ জুড়ে ঘন দেবদারু গাছের সারি। শীতের বার্তা নিয়ে ছোট ছোট পাখি, সূর্যের আলো এসেছে, জানান দেয় কিচির মিচির
প্রাচ্যের এক নিভৃত পল্লীতে বাস করেন পাদ্রী। খুব ভোরে পাখিরা আড়মোড়া ভেঙে জেগে ওঠার আগেই তিনি শয্যা ত্যাগ করেন। এ জনপদের অজ্ঞ
এর্নেস্তো সাবাতো (২৪ জুন ১৯১১-৩০ এপ্রিল ২০১১) আর্জেন্টাইন লেখক এবং চিত্রকর। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন লিজিওন অফ অনার, মিগুয়েল দে
ভোরের আলো ফোটার জন্য অধীর অপেক্ষা। অন্ধকারে নাকি ভুত-প্রেত, দৈত্য-দানব সব ঘুরে বেড়ায়। ফজরের আজান দেওয়ার পর তারা রাজত্ব গুটিয়ে পালায়
শহরটা কুয়াশাগ্রস্ত হয়ে পড়লে সোডিয়াম বাতি এক বিবর্ণ ধূসর-মেরুন রঙ লেপ্টে দেয় তার সড়কগুলোতে। রাস্তার পাশেই পাবলিক লাইব্রেরি, শহীদ
এর্নেস্তো সাবাতো (২৪ জুন ১৯১১-৩০ এপ্রিল ২০১১) আর্জেন্টাইন লেখক এবং চিত্রকর। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন লিজিওন অফ অনার, মিগুয়েল দে
বাংলাদেশের আরো অসংখ্য কিশোর, বালকের মতোই বাল্যকালে সুকুমার রায়ের ‘সন্দেশ’ পত্রিকার ভক্ত ছিলেন বুদ্ধদেব বসু। তাঁর যখন এগারো বছর
এর্নেস্তো সাবাতো (২৪ জুন ১৯১১-৩০ এপ্রিল ২০১১) আর্জেন্টাইন লেখক এবং চিত্রকর। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন লিজিওন অফ অনার, মিগুয়েল দে
কল্পলতাপকেটের নির্জনতা থেকে ছিটকে আসাউদাসী কয়েনের রূপলতা; তার সন্নিকটবর্তী জীবনভাজা ভাজা হয় অভিলাষী স্বপ্নের আঁচে।এমনই
এর্নেস্তো সাবাতো (২৪ জুন ১৯১১-৩০ এপ্রিল ২০১১) আর্জেন্টাইন লেখক এবং চিত্রকর। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন লিজিওন অফ অনার, মিগুয়েল দে
লালমনিরহাট: ‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক/ কে বলে তা বহুদূর/ মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক/ মানুষেতে সুরাসুর’ হৃদয়র্স্পশী এ কবিতার রচয়িতা কবি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন