শিল্প-সাহিত্য
লোকে যাই বলুক, শেক্সপিয়রের লেখা পড়ে যেমনই অভিভূত হোক, এবং যে গুণেই ওগুলোকে বিভূষিত করুক, এ-কথা ধ্রুব সত্য যে, শেক্সপিয়র শিল্পী নন এবং
রুশ সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক লিও তলস্তয়। শিখেছিলেন বহু ভাষা : ইংরেজি, জার্মান, ইতালিয়ান, গ্রিক, হিব্রু
ধানমন্ডি বেঙ্গল গ্যালারিতে ২৬ নভেম্বর ২০১০ বিকেল ৫টায় শুরু হলো শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র নিয়ে ‘শিল্পের অশেষ
ঊনবিংশ শতকের ছাঁচে গড়ে উঠেছিলেন তিনি--একজন টিটান [গ্রিক পুরাণে উল্লিখিত মহাশক্তিধর আদি দেবতা- সম্পাদক] যার স্কন্ধে মহাকাব্যোপম
আমার সমকালের মানুষের জীবনে একটি অপূর্ব আলো ছিল। পবিত্র সে আলো তাদের যৌবনকে উজ্জ্বল করেছিলো। পরে অবশ্য তা অন্ধকারের গর্বে হারিয়ে
[ইন্টারনেটে মাগনা বহি খোঁজা ও ভার্চুয়াল লাইব্রেরিতে তা যুক্ত করা অনেকের নেশা। অধমের সেই দোষ রহিয়াছে। এইভাবেই তলস্তয়ের তৃতীয়
পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট সম্প্রতি একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার দেন জার্মান ক্যাথলিক সাংবাদিক পিটার সিভালড-কে। তাদের প্রশ্ন-উত্তরগুলো সাজিয়ে
[যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ভিসেন্তে নাভারো পাবলিক ও সোশ্যাল পলিসি পড়ান। লেখালেখি করেন। এছাড়া স্পেনের
০১. ক্রীতদাসের যাত্রাপথএটাও সেরকমই এক প্রাক-প্রত্যুষকালের কথা যখন রাত-তাড়ানিয়া সূর্যের আলোরও আগের একটা আলোর আভা মশারির জালের
পিছিয়ে পড়া মুসলিম সমাজে নারীকে যখন অবহেলার পাত্র হিসেবে দেখা হতো, তেমনি এক সময়ে জন্মগ্রহণ করেন বেগম সুফিয়া কামাল। ১৯১১ সালের ২০ জুন
কলকাতা: বাংলাসাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বা ‘ফ্রি ভার্স’র প্রবর্তক মাইকেল মধুসূদন দত্তের(১৮২৪-৭৩) ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ রচনার
লিবিডো বিষয়ে লেখার শুরুতে স্বাভাবিকভাবে ফ্রয়েডের নাম এসে যায়, মানুষের সব কর্মকাণ্ডের পেছনে এই মনোবিকলন-শাস্ত্রগুরু প্রকাশ্য অথবা
দ্য অ্যাডভেঞ্চারস অব হাকলবেরি ফিন, দ্য অ্যাডভেঞ্চারস অব টম সয়ার বা দ্য প্রিন্স অ্যান্ড দ্য পপারসহ অসংখ্য জনপ্রিয় বইয়ের জন্য যিনি
একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বরের আগ পর্যন্ত বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাস পরাধীনতারই ইতিহাস। যদিও স্বাধীনতার স্পৃহা ও সংগ্রাম সে চিরকালই
বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যকর্মী এবং সমাজসেবক কবি সুফিয়া কামালের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের প্রায়-প্রাক্কালে দাঁড়িয়ে আমরা। ২০ জুন
পাঁচবিবির বিনয় সরকার কিছুতেই নিজেদের আদিবাসী কোনো কৌম বা ট্রাইব বলে মানতে রাজি নন। তাঁর পরিষ্কার কথা। তাঁরা আদি বাঙালি এবং হিন্দু।
১২ নভেম্বর বিকেলে ধানমন্ডি দৃক গ্যালারিতে শুরু হলো আফজাল নাজিমের ‘ড্রিমস্কেইপ’ আলোকচিত্র প্রদর্শনী। এ তরুণ আলোকচিত্রী
বিগব্যাং থেকে ব্ল্যাকহোল, বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের রহস্য থেকে ঈশ্বরের অস্তিত্ব --এসব নিয়ে দুনিয়াজোড়া চলছে বিতর্ক। আর সমাধানসূত্র পাবার
বাংলাদেশে গল্প-উপন্যাস লিখে যিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছেন তিনি হুমায়ূন আহমেদ। ১৩ নভেম্বর এ কথাসাহিত্যিকের ৬৩তম জন্মদিন। এ
[সম্প্রতি আমেরিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি জর্জ ডব্লিউ বুশ প্রকাশ করেছেন তার আত্মজীবনী। শিরোনাম ‘ডিসিশন পয়েন্টস’। নিউ ইর্য়ক টাইমস
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন