কিন্তু এমন ধারণা পাল্টে গেলো যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায়। গত মাসে দেশটির উত্তরাঞ্চলে আবিষ্কার করা হয়েছে বিরল প্রজাতির দুই মাতাওয়ালা একটি অদ্ভুত সাপের বাচ্চা।
একপর্যায়ে ওই ব্যক্তি ভার্জিনিয়ার সরীসৃপ গবেষণা কেন্দ্রে যোগাযোগ করেন সাপটির পরিচয়ের জন্য। পরে রাষ্ট্রীয় ওই কেন্দ্র সাপটি রেখে দেয় অধ্যয়ন এবং গবেষণার জন্য।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বৃহস্পতিবার ভার্জিনিয়ার খেলা এবং অভ্যন্তরীণ মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা জেডি ক্লিওপফার তার ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, ‘বন্য বাইসিফালিক প্রজাতির সাপগুলো অত্যন্ত বিরল। কারণ এগুলো বেশিদিন বাঁচে না। কেননা, দুই মাথা নিয়ে তারা খুব বেশি বিপদে দিন পার করে তাকে। ’
সাপের বাচ্চাটি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ভার্জিনিয়ার ওয়েনেসবরোর বন্যপ্রাণী কেন্দ্রে। সেখানের অনেক কর্মকর্তা একটি বিষয় নির্ধারণ করতে পারে যে, সাপটির দুই মাথা কীভাবে শরীরের সঙ্গে কাজ করে।
পরে শুক্রবার (২১ সেপ্টেম্বর) বন্যপ্রাণী কেন্দ্র থেকে বিবৃতিতে জানানো হয়, মনে হচ্ছে সাপটির দুই মাথার মধ্যে বাম দিকেরটি প্রধান। এটিতেই শক্তি বেশি। ওই মাথাটি সাধারণত বেশি সক্রিয়। সেইসঙ্গে উদ্দীপনার জন্য প্রতিক্রিয়াশীলও এটিই বেশি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৮
টিএ