ঢাকা, রবিবার, ২২ বৈশাখ ১৪৩১, ০৫ মে ২০২৪, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

কর্পোরেট কর্নার

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের কারখানা পরিদর্শনে কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০২৩
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের কারখানা পরিদর্শনে কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট

ঢাকা: কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম সামোই রুটো শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের কারখানা পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয় শিল্প ও স্বাস্থ্যখাত এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে এ সফর বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

 

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের প্রজেক্ট ডিরেক্টর অঞ্জন কুমার দাসের উষ্ণ অভ্যর্থনা দিয়ে প্রেসিডেন্টের সফর শুরু হয়। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন একদল উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা।  

উল্লেখযোগ্য অতিথিদের মধ্যে ছিলেন- স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সুসান ওয়াফুলা নাখুমিচা, শিল্প বাণিজ্য ও বিনিয়োগ মন্ত্রী রেবেকা মিয়ান, চিকিৎসাসেবা মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিগত সচিব হেরি কিমটাই, সংসদ সদস্য মিসেস এলিজাবেথ কাইলেমিয়া, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের পরিচালক ড. ইরুকি কাইলেমিয়া, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড লিমিটেডের চিফ ফার্মাসিস্ট ড. মারেতে এনজোকা ও কেনিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক মুহাম্মদ।

প্রেসিডেন্ট রুটো তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে কেনিয়া স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং অন্যান্য ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানগুলোকে কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে পূর্ব আফ্রিকার প্রায় চার কোটি মানুষকে সেবা দেওয়ার এ উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেডের অত্যাধুনিক কারখানা ঘুরে দেখেন। কর্মীদের নিষ্ঠা ও একাগ্রতার প্রশংসা করেন তিনি। এ সময় স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের উৎপাদন সংক্রান্ত পানি, বিদ্যুৎ যাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে সরবরাহ হয় সে ব্যাপারে উপস্থিত মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্ট। স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের পূর্ব আফ্রিকাতে রপ্তানিতেও যেসব সাহায্য প্রয়োজন তার দিকে খেয়াল রাখতেও মন্ত্রিপরিষদকে নির্দেশ দেন তিনি।

২০১৮ সালে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কেনিয়া ইপিজেড প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করা হয়েছিল। কোভিডের কারণে কারখানা নির্মাণকাজের গতি কমে গেলেও পরে খুব দ্রুত নির্মাণ শেষ হয়। ২০২১ সাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কারখানাটি কার্যক্রম শুরু করে। এখান থেকে ওষুধ উৎপাদন করে আফ্রিকা ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ১৫১৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০২৩
আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।