ঢাকা, শনিবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

কর্পোরেট কর্নার

২ লাখ দরিদ্রের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিচ্ছে ব্র্যাক

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩০৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০২২
২ লাখ দরিদ্রের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিচ্ছে ব্র্যাক ২ লাখ দরিদ্রের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিচ্ছে ব্র্যাক

ঢাকা: ইন্টিগ্রেটেড রিহেবিলিটেশন প্রোগ্রাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়াশ সার্ভিসেস প্রকল্পের অধীনে ২ লাখের বেশি অতি-দরিদ্রের কাছে সমন্বিত স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিচ্ছে ব্র্যাক।

রোববার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকার মহাখালীতে অবস্থিত ব্র্যাক সেন্টারের অডিটোরিয়ামে এ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা থেকে এ কথা জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ডেপুটি টু কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর মো. আরিফ শহীদ, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মাকসুদ হাসেম, ঢাকা ওয়াসার বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী উত্তম কুমার রায় এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান।

সভা থেকে বলা হয়, পাঁচ বছর মেয়াদি প্রকল্প ২০২০ সাল থেকে কার্যক্রম শুরু করেছে এবং ২০২৫ সাল পর্যন্ত কার্যক্রম চলবে। প্রকল্পটি দুই লাখের বেশি অবহেলিত ও অতি-দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য, পুষ্টি, সুপেয় পানি এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মাধ্যমে জীবন মানোন্নয়নে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।

কিং আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল-আজিজ প্রোগ্রামের অর্থায়নে এবং ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সার্বিক সহযোগিতায় ব্র্যাক আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে। ঢাকার মিরপুর ও মোহাম্মদপুর এবং নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর পৌরসভা এলাকায় প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।

ইন্টিগ্রেটেড রিহেবিলিটেশন প্রোগ্রাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়াশ সার্ভিসেস শীর্ষক প্রকল্পের উদ্দেশ্যগুলো হলো- প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি পরিষেবার প্রাপ্যতা বৃদ্ধি করা, কমিউনিটি পর্যায়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও সেবার মান বৃদ্ধি করা, কমিউনিটি থেকে শক্তিশালী রেফারেল সিস্টেম স্থাপন করা, অতি-দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে অসংক্রামক রোগ এবং বয়োঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করা, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে পানি, স্যানিটেশন এবং হাইজিন সুবিধা প্রদান করা, স্কুলগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পৃথকভাবে স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিত করা এবং করোনাসহ নানা স্বাস্থ্যবিধি বিষয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

বাংলাদেশ সময়: ১৩০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০২২
আরকেআর/জেডএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।