জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়াম থেকে: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রান করেছিল নেদারল্যান্ডস।
১৫২ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে কিউইদের হয়ে ব্যাটিং ওপেন করতে আসেন মার্টিন গাপটিল এবং উইলিয়ামসন। দলীয় ১৪ রানে গাপটিল সাজঘরে ফেরেন।
কেন উইলিয়ামসন ও ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ৪২ রানের জুটি গড়েন। দলীয় ৫৬ রানের মাথায় উইলিয়ামসন ভ্যান বেকের বলে স্ট্যাম্পের পিছনে ক্যাচ দেয়ার আগে ২২ বলে ৫ টি চার মেরে ২৯ রান করেন।
আর ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ৪৫ বল খেলে চারটি চার আর তিনটি ছয়ে ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৫ রান করেন।
ডাচদের হয়ে ৪ ওভার বল করে ৩০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন ভ্যান ডার গাগতেন।
পাওয়ার প্লে-র ছয় ওভার থেকে ৪২ রান সংগ্রহ করে নিউজিল্যান্ড। দলীয় অর্ধশতক আসে ৪৪ বলে। দলীয় শতক আসে ৮৭ বলে।
এর আগে টসে হেরে নেদারল্যান্ডসের হয়ে ব্যাটিংয়ের সূচনা করতে আসেন স্টিফেন মিবার্গ এবং মাইকেল সোয়ার্ট। দুই ওপেনার কিছুটা দেখেশুনে খেলছেন। ৩৪ রানের জুটি গড়ে মিবার্গ ২৩ বলে ১৬ রান করে মার্টিন গাপটিলের তালুবন্দি হন।
দলীয় ৪২ রানে তিন নম্বরে নামা ওয়েসলি বারোসিকে সাজঘরে ফেরান মিচেল ম্যাকক্লেনাঘান। আরেক ওপেনার মাইকেল সোয়ার্ট আউট হওয়ার আগে তিন চারে ২৬ বলে ২৬ রান করেন।
৮১ রানে তিন উইকেট পড়ে গেলেও আরো ৬০ রানের জুটি গড়েন পিটার বোরেন এবং টম কুপার। এক রানের জন্য অর্ধশতক মিস করা বোরেন আউট হওয়ার আগে ৩৫ বল থেকে একটি ছয় ও সাতটি চার মেরেছেন।
আর টম কুপার করেছেন হার না মানা ৪০ রান। ৪০ রান করতে তিনি খেলেছেন মাত্র ২৩ বল। যার মাঝে চার চারটি আর ছয় দুটি।
পাওয়ার প্লে-র ছয় ওভারে ডাচরা করে এক উইকেট হারিয়ে ৩৭ রান। দলীয় অর্ধশতক আসে ৫৫ বলে। আর শতক আসে ৮৮ বলে।
এর আগে সুপার টেনের প্রথম খেলায় নিউজিল্যান্ড ডি/এল মেথডে ৯ রানে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিল এবং দ. আফ্রিকার সঙ্গে ২ রানে হেরে গিয়েছিল। অন্যদিকে নেদারল্যান্ডস শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ৯ উইকেটে এবং দ. আফ্রিকার সঙ্গে ৬ রানে হেরেছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘন্টা, ২৯ মার্চ ২০১৪
**জয়ের পথে নিউজিল্যান্ড
**১৫২ রানের টার্গেট পেল কিউইরা
**দশ ওভারে নেদারল্যান্ডস ৬২/২