অবশেষে উন্মোচিত হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর দুয়ার। নানা ষড়যন্ত্রকে পাশ কাটিয়ে দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের বহুদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিন মিরপুরের শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামেও ছিল নানা আয়োজন। কেক কাটা, এতিমদের খাওয়ানো, মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। এরপর সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেছেন, পদ্মা সেতুর প্রতিটি পাতায় লেখা থাকবে শেখ হাসিনার নাম।
তিনি বলেছেন, ‘এই স্বপ্ন বা এই গল্প রূপকথাকেও হার মানায়। এই গল্পের প্রতিটা পাতায় যে নাম লেখা আছে, সেটা হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা। স্বাধীনতার স্বপ্নটা যেমন একমাত্র বঙ্গবন্ধুর পক্ষেই সম্ভব ছিল দেখা ও বাস্তবায়ন করা। পদ্মা সেতুও একমাত্র বঙ্গবন্ধু কন্যার পক্ষেই সম্ভব, আর কারো পক্ষে না। এটা দ্বিতীয় কেউ চিন্তাই করতে পারে না। ’
‘এটাতে কোনো সন্দেহ নেই পদ্মা সেতু না হলে কী হতো! বিশ্বব্যাংক টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিল, সবাই এটা নিয়ে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া শুরু করল। থেমেও তো যেতে পারত। তাতে হতোটা কী! এমন কত প্রকল্পই তো হয় না। এটা আমাদের জাতির জন্য লজ্জার একটা বিষয় হতো। এই পদ্মা সেতু আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে বাঙালি জাতির দাসত্বের শৃঙ্খলার শিকল ভেঙে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার স্বপ্ন। ’
এই সেতুকে পুরো বাঙালি জাতির জন্য গৌরবের দাবি করে পাপন বলেছেন, ‘এটা আমাদের গৌরব, এটা আমাদের মর্যাদা, এটা আমাদের অহংকার। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৭ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০২২
এমএইচবি/আরইউ