মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে আগ্রাবাদ কমার্স কলেজের সামনে একটি পুল স্থাপনের মাধ্যমে এ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে মেরিনার্স রোডের সোলার এলইডি, কামাল আতাতুর্ক রোডে নন সোলার এলইডি, কাটগড়, কর্ণফুলী রোড, বায়েজিদ বোস্তামী দুই নম্বর গেট থেকে অক্সিজেন মোড়, প্রবর্তক হতে দুই নম্বর গেট, স্টেশন রোড, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী রোড, অমর চাঁদ রোড, সদরঘাট রোড, কেবি ফজলুল কাদের রোড, ওআর নিজাম রোড, সিরাজদৌলা রোড, জেআই মাদ্রাসা রোড, চট্টেশ্বরী রোড, এমএম আলী রোড, মেহেদিবাগ রোড, শার্সন রোড, বাদশা মিঞা রোড, জামালখান রোড, কেবি আবদুচ ছত্তার রোড, গরিব উল্লাহ শাহ রোড, কর্নেল জোনস্ রোড, হালিশহর রোড, নেভাল একাডেমি রোড, এয়ারপোর্ট কানেকটিং রোড, সেনবাড়ি রোড, জেলেপাড়া রোড, হাটহাজারী রোড ও আগ্রাবাদ আবাসিক এলাকা রোড।
এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মেয়র বলেন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে চসিকের নিজস্ব অর্থায়নে ৪৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ে কাজীর দেউড়ি থেকে ইস্পাহানি হয়ে টাইগারপাস পর্যন্ত ১ কিলোমিটার সড়কে ১০০টি এলইডি বাতি স্থাপন করা হয়েছে।
২০১৭-১৮ অর্থবছরে চসিকের অর্থায়নে কাজীর দেউড়ি থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত ২ কিলোমিটার সড়কে ১১৮টি, টাইগারপাস থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার সড়কে ১৬৪টি এলইডি এবং সাগরিকা রোডে ১ কিলোমিটার সড়কে ৯৮টি বাতি স্থাপন করা হয়েছে।
আন্দরকিল্লা থেকে কোতোয়ালি মোড় পর্যন্ত ১ দশমিক ২ কিলোমিটার সড়কে ৮২টি বাতি, কেসি দে রোডে দশমিক ৯ কিলোমিটার সড়কে ৬০টি বাতি এবং সিনেমা প্যালেস এলাকায় ১ কিলোমিটার সড়কে ৬৭টি বাতি স্থাপনে ১ কোটি ৭৭ লাখ ৮২ হাজার ২০৩ টাকার কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে।
মেয়র বলেন, নগরীর আরও ১২৩ কিলোমিটার এলাকাকে এলইডি লাইটিংয়ের আওতায় আনার লক্ষ্যে ১২৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প একনেকে উপস্থাপনের অপেক্ষায় আছে।
তিনি আশা করেন ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নগরীর শতভাগ এলাকার এলইডি লাইটিংয়ের আওতায় আনা সম্ভব হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব চসিকের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ জাবেদ।
১ কিলোমিটার এলইডি সড়কবাতিতে খরচ সাড়ে ৬৪ লাখ
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০১৭
এআর/টিসি