মেয়র বলেন, সামর্থ্যবান ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে কর দেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। তাহলে চসিকের সক্ষমতা বাড়বে।
তিনি বলেন, অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির বিল দিচ্ছে কিন্তু সিটি করপোরেশনের গৃহকর ও রেইট আদায়ে উদাসীন। কিন্তু তারা এসব প্রতিষ্ঠানের বর্জ্য অপসারণ, আলোকায়ন, সড়ক মেরামতে চুল পরিমাণ ছাড় দিতে রাজি নয়। সরকার আইন তৈরি করে দিয়েছে আরবান ট্যাক্সের হার নির্ধারণ করে দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে হবে। জনমত সৃষ্টি করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা চিঠি দেওয়ার পর অনেকে পৌরকর পরিশোধ করেছেন। আজও একটি প্রতিষ্ঠান ১৩ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। ১০ বছর আগের বকেয়াও আছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান দিয়ে শুরু করেছি। পর্যায়ক্রমে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়ে সমন্বয় সভা করব।
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহার সভাপতিত্বে প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) বি. জেনারেল জালাল উদ্দিন, চমেক অধ্যক্ষ প্রফেসর সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর প্রমুখ।
সভায় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত, আইন, বিচার ও সংসদ, স্বরাষ্ট্র, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা, শিক্ষা, পরিবেশ ও বন, রেলপথ, সড়ক পরিবহন ও সেতু, স্থানীয় সরকার, কৃষি, শিল্প, ভূমি, জনপ্রশাসন, বস্ত্র ও পাট, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, মহিলা ও শিশু, সংস্কৃতি, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের বকেয়া পৌরকর বাবদ প্রায় ১৩ লাখ টাকার চেক মেয়রের কাছে হস্তান্তর করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৭
এআর/টিসি