শনিবার (০৬ জানুয়ারি) নগরীর জিইসি মোড়ের প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের উদ্যোগে ‘হেরিটেজ ক্রিয়েশন: এডেপটিভ রিইউজ অব হেরিটেজ বিল্ডিংস’ শীর্ষক প্রদর্শনীর উদ্বোধকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, আজকের প্রদর্শনীতে চট্টগ্রামের তিনটি প্রাচীন স্থাপনা দেয়ালিকা, ছবি ও মডেল আকারে প্রদর্শিত হলো।
উদ্বোধনের পর প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন, জাপানের কিয়ুশু বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন প্রফেসর মাসাকাজু এবং কিয়ুশু বিশ্ববিদ্যালয় ও সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
পরে আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাপানের কিয়ুশু বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন প্রফেসর মাসাকাজু তানি। উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে মাসাকাজু তানি বলেন, মূল কাঠামো অবিকল রেখে ও সংস্কার সাধন করে প্রাচীন স্থাপনাকে আমরা জাপানে পুনর্ব্যবহারের কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশেও আমরা এ-ধরনের কাজ করতে কিংবা এ-ধরনের কাজে সহযোগিতা করতে আগ্রহী।
প্রফেসর মাসাকাজু তানি তাঁর বক্তব্যে প্রদর্শনীর ব্যাপারে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। প্রদর্শনীতে ও আলোচনা অনুষ্ঠানে জাপানের কিয়ুশু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অংশগ্রহণকারী অন্যান্য শিক্ষকরা হলেন তম ইন্যুই, ইয়াসুকু কিশি, ইয়ুকি কাতো, মিকি আচো, মাসাআকি ইয়ামোতো, আবিয়ার রহমান, আটসুকো ইয়ানো, হুদা মোহাম্মদ ফয়সাল। সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অংশগ্রহণকারী শিক্ষকরা হলেন জুনকো তামুরা, ইমরান বিন তাজুদ্দিন, চেং জিয়াত হুই প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান সোহেল এম শাকুর উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৭
টিএইচ/টিসি