রোববার দিনগত রাত তিনটায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে গেছেন।
উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ভিপি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, রোববার দিনগত রাতে নগরীতে নিজ বাসায় অসুস্থ হয়ে পড়েন আবদুল্লাহ আল হাসান। এসময় তাকে দ্রুত মেট্রোপলিটন হাসাপাতালে নেওয়া হলে সেখানে মৃত্যুবরণ করেন।
ডাক্তারদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন,‘চিকিতসকরা জানিয়েছেন আমাদের নেতা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ’
শেষবারের মতো সোমবার বিকেল তিনটায় বিএনপির দলীয় কার্যালয় নাসিমন ভবনের সামনে আনা হবে আবদুল্লাহ আল হাসানকে। সেখান নেওয়া হবে নগরীর জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ মাঠে। বাদ আছর সেখানে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর রাউজান উপজেলার গহিরা গ্রামে নেওয়া হবে। বাদ এশা নিজ গ্রামে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম।
তিনি বলেন, আবদুল্লাহ আল হাসানের মৃত্যুতে দলের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। তার মতো একজন ত্যাগি নেতা চলে যাওয়ায় বিএনপি নেতা-কর্মীরা শোকাহত।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪০ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৮
এমইউ/টিসি