বুধবার (৩ জুন) সকাল ৬ টার দিকে মৃত ছালেহ আহম্মদের মরদেহ দাফনে জন্য নিজ গ্রামে নিয়ে যান বড় ভাই নূর আহমদ।
দীর্ঘদিন কুয়েত প্রবাসী গত ২ বছর ধরে পরিবার নিয়ে চট্টগ্রাম শহরে থাকেন।
সারাদিন ছালেহ আহমদের মরদেহ উঠানে চৌকিতে পড়ে থাকে। এমনকি গ্রামের লোকজন মরদেহ এ্যাম্বুল্যান্স থেকে নামাতেও বাঁধা দেয়। পরে ভাই নুর আহমদের অনুরোধে বিকাল পাঁচটার দিকে ‘শেষ বিদায়ের বন্ধু’ নামে উপজেলার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীদের সহায়তায় ছালেহ আহম্মদের মরদেহ দাফন করা হয়।
ওসমানপুর ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য মামুন চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, মৃত সালেহ আহম্মদ দীর্ঘ দিন ধরে প্রবাসে ছিলেন। তাছাড়া সপরিবারে চট্টগ্রামে থাকতেন। আজ সকালে তার ভাই নুর আহমদ মরদেহ নিয়ে গ্রামে আসেন। মরদেহ করোনা আক্রান্ত ভেবে কেউ কাছে আসেনি। কিন্তু উনি আসলেই করোনা আক্রান্ত কিনা তা জানতে পারিনি। পরে অবশ্য ‘শেষ বিদায় বন্ধু’ নামে এক সংগঠনের কর্মীরা দাফন কার্য সম্পন্ন করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৪৬ ঘণ্টা, জুন ০৩, ২০২০
এমএম/টিসি