ঢাকা: সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস চাঙ্গা থাকার পর তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের দুই পুঁজিবাজারের সূচক ও মোট লেনদেনের পরিমাণ কমেছে।
আগের কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) অধিকাংশ কোম্পানির দর কমলেও সূচক বেড়েছিল।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৬টির, কমেছে ১২১টির ও অপরিবর্তিত ছিল ৯টি কোম্পানির দাম। সাধারণ সূচক ৭৬ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৪শ ৫১ পয়েন্টে নেমে আসে। সার্বিক সূচক ৬১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩শ ৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয় মোট ১ হাজার ৬৮ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এর আগের কার্যদিবস সোমবার যেখানে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫শ ৯২ কোটি টাকা।
ডিএসইতে লেনদেন বাড়ার দিকে শীর্ষ দশ কোম্পানি হলো বেক্সিমকো লিমিটেড, তিতাস গ্যাস, বেক্সটেক্স, পিএলএফএসএল, আফতাব অটোমোবাইলস, ডেসকো, গোল্ডেন সন, ম্যাকসন্স স্পিনিং, বেক্সিমকো ফার্মা ও ফু-ওয়াং সিরামিক।
দাম বৃদ্ধির শীর্ষ দশ কোম্পানি হলো- প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, ইমাম বাটন, সিএমসি কামাল, আনলিমা ইয়ার্ন, তাল্লু স্পিনিং, হাক্কানী পাল্প, মিথুন নিটিং,বঙ্গজ,ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্ট ও জুট স্পিনার্স।
দাম কমার দিক দিয়ে এগিয়ে থাকা দশ কোম্পানি হলো-ইস্টল্যান্ড ইন্সুরেন্স, সমতা লেদার, লিগেসি ফুটওয়্যার, ট্রাস্ট ব্যাংক, আরামিট সিমেন্ট, সামিট এলিয়েন্স পোর্ট, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক ও সাফকো স্পিনিং।
অন্যদিকে, মঙ্গলবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসই) মোট ১৯৯টি কোম্পানির লেনদেন হয়। এরই মধ্যে বেড়েছে ৭৪টির, কমেছে ১২০টির ও অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির দাম।
সাধারণ সূচক ১১২ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৬শ ৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সার্বিক সূচক ১৭৩ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৩৮ পয়েন্টে নেমে আসে।
সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ১শ ১৩ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০১১