ঢাকা: বাংলাদেশ ফান্ডের অনুমতি দিতে হলে আইন পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে হবে। এছাড়া ফান্ডটি গঠন সম্ভব নয়।
এসইসি এখন ফান্ডটি গঠনে আইনগত দিক পর্যালোচনা করছে। তবে কবে নাগাদ আইনে পরিবর্তন আনা সম্ভব তা এখনো নিশ্চিত নয়।
আইনে পরিবর্তন আনা সম্পর্কে এসইসির সদস্য ইয়াসির আলী জানান, এসইসি ফান্ডের অনুমতি দিতে খুবই আন্তরিক। সহসাই আইন পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
জানা যায়, ওপেন ইন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ৭৫ শতাংশ ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগ করার আইন থাকলেও বাংলাদেশ ফান্ডে তা মানা হয়নি। এ ফান্ডের ৫০ শতাংশ ক্যাপিটাল ও ৫০ শতাংশ মানি মার্কেটে বিনিয়োগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। যা আইনের পরিপন্থী। পাশাপাশি বাংলাদেশ ফান্ডের নিবন্ধন ফি ও বার্ষিক ফি না দেওয়ার জন্য আবেদন করা হয়েছে। এতে সরকারকে বছরে পাঁচ কোটি টাকা বার্ষিক ফি ও নিবন্ধন বাবদ ১০ কোটি টাকা দেওয়া থেকে বঞ্চিত করা হবে।
রাষ্টীয় কোম্পানির অফলোডের শেয়ারে ১০ শতাংশ আইপিও কোটা ফেসভ্যালু প্রাইসে দেওয়ার শর্ত এসইসির হাতে নেই বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে সরকারই একমাত্র সিদ্ধান্ত দিতে পারে। এর সঙ্গে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আইপিও কোটাতেও পাঁচ শতাংশ বরাদ্দ রাখার ব্যাপারটি ও এসইসির পাবলিক ইস্যু রুলস পরিপন্থী বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৯ ঘণ্টা, ০৩ এপ্রিল ২০১১