চট্টগ্রাম: ঢাকার মতো চট্টগ্রামে তৈরি পোশাক শ্রমিকদের অরাজকতার আশঙ্কায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রশাসন (সিএমপি) ও বিজিএমইএ’র যৌথ মনিটরিং সেল চালু হচ্ছে।
রোববার বিকেলে সিএমপি’র সদর দপ্তরে পুলিশ প্রশাসন ও বিজিএমই নেতাদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় চট্টগ্রামের ছয়টি শিল্প এলাকায় নিবিড় মনিটরিং ও পুলিশের গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এলাকাগুলো হলো- কালুরঘাট, চট্টগ্রাম ইপিজেড, সাগরিকা, নাসিরাবাদ, মুরাদপুর-আতুরার ডিপো এবং দেওয়ানহাট-মনসুরাবাদ শিল্প এলাকা।
আগামী সপ্তাহে এসব এলাকার পোশাক কারখানায় পুলিশ কমিশনার ও বিজিএমই এ নেতারা পরিদর্শন করবেন।
বিজিএমইএ প্রথম সহ-সভাপতি নাসিরুদ্দিন চৌধুরী বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামে পোশাক শিল্পের পরিস্থিতি ভালো। তারপরও সতর্কতামূলক পদপে হিসাবে যৌথ মনিটরিং সেল করা হচ্ছে। ’
ঢাকার শ্রমিক নেতারা যেন চট্টগ্রামের শ্রমিকদের উস্কানি দিয়ে কোনো ধরনের অরাজকতা সৃষ্টি করতে না পারে সে জন্য প্রশাসন ও কারখানার মালিকরা শ্রমিক নেতাদর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন ।
পুলিশ ও বিজিএমইএ’র এ সভায় পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কাশেম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আব্দুল জলিল মণ্ডল, উপ-পুলিশ কমিশার (উত্তর) বনজ কুমার মজুমদার, উপ-পুলিশ কমিশনার (বন্দর) কুশুম দেওয়ান, বিজিএমই প্রথম সহ-সভাপতি নাসিরুদ্দিন চৌধুরী ছাড়াও শীর্ষস্থানীয় পোশাক কারখানার মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, আগস্ট ০১, ২০১০