বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) নেতারা সাক্ষাত করতে এলে সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের এয়ারপোর্টের অবস্থা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
এ সময় বিভিন্ন দেশের এয়ারপোর্টের সঙ্গে বাংলাদেশের এয়ারপোর্টের তুলনামূলক কিছু উদাহরণ তুলে ধরেন মন্ত্রী।
ব্যবসায়ী নেতাদের আলোচনার প্রেক্ষিতে মন্ত্রী বলেন, এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে গ্যাস সম্পর্কে ভাল সংবাদ পাব। আরো ১০৮টি কুপ খনন করতে যাচ্ছি। আমার নিজের এলাকা ভোলাতে পর্যাপ্ত গ্যাস আছে বলে মনে করি। সেখানে দু’টি কুপ খননের সিদ্ধান্ত রয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। কিন্তু এখন ১৬ কোটি মানুষের খাবার দিয়েও খাদ্যে উদ্বৃত্ত। আমরা চাল রপ্তানির দিকে যাচ্ছি। দুই লাখ টন রপ্তানির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। পাটের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী খুব ইন্টারেস্টেড। পাটের গ্রোথ খুব ভাল।
জিএসপি নিয়ে আমাদের এতো ভাবার কিছু নাই মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, এটা একটা প্রেসটিজের ব্যাপার ছিল। তারা যে কন্ডিশন দিয়েছিল সেগুলো আমরা ফুলফিল করেছি।
গতবার রপ্তানি ৩৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন টর্গেট থাকলেও ৩৪ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এবার আমাদের টার্গেট ৩৭ বিলিয়ন ডলার। আশা করি তা পূরণ হবে।
এ সময় আরো ছিলেন, ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আনিসুল হক, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন ও এমসিসিআই নেতারা।
বাংলাদেশ সময়: ০২১৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৩, ২০১৬
এমআইএইচ/জেডএম