শুধু গ্রিন ফ্যাক্টরিই নয়, রয়েছে দেশের সব বিমানবন্দর, দেশের পোশাক শিল্পের রফতানি ডাটা, কোন অঞ্চলে কত রফতানি হচ্ছে তার তথ্য।
সাধারণত গ্রিন ফ্যাক্টরি হতে হলে বেশ কিছু শর্তপূরণ করতে হয় প্রতিটি কারখানাকে।
বর্তমানে দেশে ৬৭টি কারখানা এই খেতাব পেয়েছে। এই ৬৭টি কারখানার মধ্যে ১৩টি প্লাটিনাম ফ্যাক্টরি, গোল্ড সার্টিফাইড ২০টি এবং সিলভার সার্টিফাইড ২৬টি কারখানা। আরো ২২০টি কারখানা সার্টিফিকেট পাবার আশায় আবেদন করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে।
এমএন্ডজে এমনই একটি গ্রিন ফ্যাক্টরি। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাসিসট্যান্ট ম্যানেজার মো. আফরোজ হোসেইন ভূঁইয়া বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের দেশ পোশাক শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজারে রফতানির দিক থেকে দ্বিতীয়। এই শিল্পকে আরো সামনে এগিয়ে নিতে হলে গ্রিন ফ্যাক্টরি গড়ার কোনো বিকল্প নেই। নয়তো ক্রেতারা আসবেন না। ক্রেতাদের সাথে দর কষাকষি করা যাবে না।
মূলত বাংলাদেশে পোশাক শিল্পের উন্নত পরিবেশ আন্তর্জাতিক বিশ্বের সামনে তুলে ধরতেই এই মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজ উদ্দিন।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, বাংলাদেশের কমর্পরিবেশ নিয়ে বরাবরই নেতিবাচক কথা বলেন অনেকেই। এই মানচিত্রের মাধ্যমে আমরা ক্রেতাদের দেখিয়েছি বাংলাদেশে গ্রিন ফ্যাক্টরির সংখ্যা। আরো ২২০টি কারখানা গ্রিন ফ্যাক্টরির জন্য আবেদন করেছে। অন্যান্য অনেকে কাজ করছে। এখন সময় আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার।
*অর্থনৈতিক মুক্তির পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
*আমেরিকা আমাদের ট্যাক্সেও চলে, অ্যাপারেল সামিটে শেখ হাসিনা
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
ইউএম/আরআই