শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে দিনব্যাপী ঢাকা অ্যাপারেল সামিট-২০১৭ বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইন্ডাস্ট্রি: টান্সফরমেশন অ্যান্ড দ্য রোড এহেড’ শীর্ষক ৩য় সেশনে প্যানেল আলোচনায় তিনিএসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কারণ বাংলাদেশের পোশাক খাতের শ্রমিকেরা সচেতন, কর্মঠ।
তিনি বলেন, টার্গেট পূরণের সঙ্গে সঙ্গে তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য এক্সপোর্ট জোন, ইকনোমিক জোন স্থাপন করতে হবে। যেখানে বিদ্যুৎ, পরিবহন চলাচলের ব্যবস্থা সব সময় থাকবে। তবে অন্যদিকে সিকিউরিটি বিষয়টিকেও বেশি প্রধান্য দিতে হবে।
বাংলাদেশের পোশাকের দাম নির্ধারণ নিয়ে তিনি বলেন, পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা হয় চাহিদার উপর। তবে এখানে মানসম্পন্ন পোশাক হলে সেটার দাম অব্যশই বেশি হবে। এসময় তিনি শক্তিশালী ট্রেড ইউনিয়ন (শ্রমিক সংগঠন) গড়ে তোলার কথা বলেন।
এছাড়াও আশুলিয়া শ্রমিক অসন্তুষ্টি নিয়ে তিনি বলেন, গত দুইদিনে অনেক পরিবর্তন হয়েছে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়া আলম বলেন, অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে। আমি মনে করি তৈরি পোশাক শিল্পের সামনের যে পথ সেটা অ্যাকর্ড এবং এ্যালায়েন্সকে নিয়ে একসাথে চলবে।
এ ছাড়ার আলোচনা সভায় দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
ওএফ/বিএস