বুধবার (১৫ মার্চ) জাতীয় সংসদ ভবনের মিডিয়া সেন্টারে বিষয়টি জানান তিনি।
কমিটির বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে সভাপতি জানান, এবি ব্যাংক (আরব বাংলাদেশ) অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের মাধ্যমে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বিভিন্ন তারিখে গ্লোব্যাট এমই জেনারেল ট্রেডিং এলএলসিকে (ইউএই) ১ দশমিক ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, সিম্যাট সিটি জেনারেল ট্রেডিং এলএলসিকে (ইউএই) ২৯ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, এ টিজেড কমিউনিকেশন্স প্রাইভেট লিমিটেডকে (সিঙ্গাপুর) ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ইউরোকারস হোল্ডিং প্রাইভেট লিমিটেডকে ১৪ দশমিক ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার স্পেসিফাই ডেল ব্যাসিস (এসডিবি) টাইম লোন ফ্যাসেলিটি একবছর মেয়াদে নন রিভলভিং ভিত্তিতে ঋণ দেয়।
এরমধ্যে ২০ দশমিক ৯৩ মার্কিন ডলার ঋণ আদায় হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়। বাকি ৩৮ দশমিক ৭৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কোনো হদিস নেই।
বিদেশি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় টাকার অবস্থানও নিশ্চিত করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সভাপতি।
তবে বাংলাদেশি টাকায় সাড়ে ৩শ কোটির উপরে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সংসদীয় কমিটির পক্ষ থেকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে এদেশে যারা সুবিধাভোগী হিসেবে এই টাকা পাচারে সহায়তা করেছে তাদের খুঁজে বের করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে এবি ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০১ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৭/আপ: ২০১৩ ঘণ্টা
এসএম/এএ