সরেজমিনে কিশোরগঞ্জের কাচারী বাজার ও বড় বাজার ঘুরে দেখা যায়, বি-আর-২৯ চাল ক’দিন আগেও বিক্রি হচ্ছিলো ৩৮ টাকা কেজিতে। কিন্তু বর্তমানে সেই চাল বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়।
কিশোরগঞ্জের বাজারে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রাতাবোর চালের দাম। যা আগে ছিল ৭০ টাকা, আর এখন ৯০ টাকা।
প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত লুৎফুর রহমান মিজান বাংলানিউজকে বলেন, চালের দাম সব সময় এক থাকা প্রয়োজন। কারণ চালের দাম বেড়ে গেলে আমাদের সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় পড়তে হয়।
কাচারী বাজারের মের্সাস আলমগীর ট্রেডার্সের মালিক আলমগীর হোসেন ও মেসার্স দুলাল ট্রের্ডাসের মালিক দুলাল মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, বছরের শেষ সময়ে প্রতিবার চালের দাম বেড়ে যায়। কারণ এ সময়টায় বাজারে পুরাতন চাল থাকে। তাই চালের বাজার একটু গরম (বৃদ্ধি) হয়ে যায়। আমরা আশা করছি আবার নতুন বছরে চালের দাম কমে যাবে।
কাচারী বাজার চাল সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, চালের দাম বৃদ্ধিতে আমাদের কোন হাত নেই। প্রতি বছরের শেষ সময়ে চালের দাম এমনিতেই বেড়ে যায়। আবার বছরের শুরুর দিকে চালের দাম কমে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০১৭
জেডএম/