স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২১ মার্চ) ওয়াশিংটনে এক গোলটেবিল বৈঠকে সংস্থাটির ডেপুটি ডিরেক্টর রিক লেজেট বলেন, রিজার্ভ চুরির পেছনে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা দায়ী।
এনএসএ’র এ উপপরিচালক বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া ব্যাংক ডাকাতি ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে’।
শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরিই নয় ২০১৪ সালে সনির হলিউড স্টুডিওতে চুরির ঘটনার সঙ্গেও পিয়ংইয়ং জড়িত বলে মনে করেন তিনি।
এর আগে গত বছরের মে মাসে ব্লুমবার্গের এক রিপোর্টে বলা হয়, হ্যাকিংয়ের পেছনে তিনটি গ্রুপ জড়িত। এর মধ্যে পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়ার দু’টি গ্রুপের কথা বলা হলেও তৃতীয় গ্রুপের কথা জানা যায়নি।
গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি যায়। এর মধ্যে ২০ মিলিয়ন ডলার গ্রাহকের নাম ভুল করায় শ্রীলংকায় আটকে যায়, পরে তা ফেরত আনা হয়। বাকি ৮১ মিলিয়ন ডলার যায় ফিলিপাইনের রিজাল ব্যাংকে। সেখান থেকে ক্যাসিনো হয়ে হংকংয়ে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হয় ওই অর্থ।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৩ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০১৭
জেডএস