কেন্দ্রীয় ব্যাংক এও বলেছে, যদি কোনো ব্যাংক এ নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, তার দায়-দায়িত্ব বর্তাবে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) উপর।
একইসঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, গ্রাহকের কাছ থেকে ছেঁড়া-ফাটা, ময়লাযুক্ত নোট এবং ধাতব মুদ্রা গ্রহণের জন্য এর আগেও তফসিলি ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু ব্যাংকগুলো যথাযথভাবে সেই নির্দেশনা পরিপালন করছে না বলে সংবাদপত্র, ব্যক্তিগত অভিযোগ ও ফোনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক জানতে পেরেছে। কোনো কোনো ব্যাংক ছেঁড়া-ফাটা, ময়লাযুক্ত নোট এবং ধাতব মুদ্রা বিনিময়মূল্য প্রদানে অনীহা প্রকাশ করছে। ফলে সাধারণ মানুষের আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটছে।
নিদের্শনায় বলা হয়, জনসাধারণের স্বাভাবিক ও সুষ্ঠু লেনদেন অব্যাহত রাখার স্বার্থে তফসিলি ব্যাংকগুলোকে গ্রাহকের কাছ মূল্যমান নির্বিশেষে সব ধরনের নোট গ্রহণ, বিধি অনুযায়ী ছেঁড়া-ফাটা ও ময়লাযুক্ত নোটের বিনিময়মূল্য প্রদান এবং গ্রাহকদের ধাতব মুদ্রা গ্রহণ ও বিতরণের বিষয়টি নিশ্চিত করতে ফের কঠোর নির্দেশনা প্রদান করা হলো।
এ নির্দেশনা লঙ্ঘন করা হলে এর দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক/নির্বাহী প্রধান-এর উপর বর্তাবে এবং তাদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৩ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৭
এসআই/জেডএস