ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সাবেক প্রথম সহ-সভাপতি ও টাঙ্গাইল চেম্বারের সভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ বৃহস্পতিবার (০৬ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে এ আশা প্রকাশ করছেন।
এতে বলা হয়, এবারের সফরে ভারতের ভিসা সহজীকরণ, বর্ডার হাট স্থাপন, তথ্য ও সম্প্রচার, বেসামরিক পারমাণবিক সহযোগিতা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি, স্যাটেলাইট ও মহাকাশ গবেষণা, ভূ-তাত্ত্বিক বিজ্ঞান, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সহযোগিতা, ভারত প্রদেয় তৃতীয় লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি), কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা সম্পর্কিত চুক্তি হওয়ার কথা রয়েছে।
এসব চুক্তি হলে প্রধানমন্ত্রীর এই সফর দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে নব দিগন্তের সূচনা করবে। এর ফলে বাংলাদেশের উদীয়মান অর্থনীতি আরও ব্যাপকভাবে এগিয়ে যাবে। ভারতসহ প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এসব কারণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি ক্রমেই মজবুত হচ্ছে।
চারদিনের দ্বিপক্ষীয় সফরে ৭ এপ্রিল (শুক্রবার) সকালে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রধান, সরকারের মন্ত্রী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাতে মিলিত হবেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪২ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৬, ২০১৭
এসই/জিপি/এইচএ