রোববার (৯ এপ্রিল) সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হকের সঙ্গে দেশটির কৃষি ও পল্লী অর্থনীতির আধুনিকায়ন বিষয়ক সহকারী মন্ত্রী মালকম মুসেন লামহ’র নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বৈঠক করে এ আগ্রহ প্রকাশ করে।
বৈঠকে প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের মাছ বিশেষত গলদা ও বাগদা চিংড়ি, মাংস রফতানি এবং দুগ্ধজাত খাদ্য উৎপাদন, মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, পশুর টিকাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, বাংলাদেশ থেকে বিশেষত ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহে সনদমুক্ত পদ্ধতিতে মৎস্য রফতানি করা হয়। দেশীয় মাছের গুণগত মানের কারণেই ইউরোপীয় ইউনিয়ন ২০১৫ সাল থেকে মৎস্য রফতানিতে সব প্রকার সনদের বাধ্যবাধকতা তুলে নেয়।
সম্প্রতি সীমিত আকারে কুয়েত, আবুধাবি, মালদ্বীপসহ কিছু দেশে মাংস রফতানি করা হচ্ছে বলেও তাদের জানানো হয়।
ছায়েদুল হক বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি সেরা। বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে অনুকূল পরিবেশ বিরাজমান থাকায় তাদের বিনিয়োগে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাকসুদুল হাসান, মৎস্য অধিদফতরের ডিজি সৈয়দ আরিফ আজাদ, প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের ডিজি ডা. মো. আইনুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০১ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯, ২০১৭
এসই/আরআইএস/এমজেএফ