একজন সাধারণ ক্রেতা পাঁচ কেজি করে চাল নিতে পারবেন। ওএমএস এর চাল বিক্রি হবে ৩০ টাকা কেজি।
খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. কামাল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, জেলায় ৭২ জন ডিলার খোলা বাজারে চাল বিক্রি করবেন। প্রাথমিক পর্যায়ে সোমবার মহানগরীর ২০টি স্থানে ২০জন ডিলার চাল বিক্রি করবেন। এক এক জন ডিলার এক টন চাল বিক্রি করতে পারবেন।
পয়েন্টগুলো হচ্ছে নতুন বাজার রূপসা বেড়িবাঁধ, ২ নং প্লাটিনাম রোড, জনতা হল ফুলবাড়ি গেট বাজার, খোঁড়া বস্তি, মিনাক্ষী সিনেমা হলের পাশে, চানমারি বাজার, চিত্রালী বাজার, আফিল জুট মিল বাজার, বসুপাড়া বাজার, নতুন বাজার, মিস্ত্রিপাড়া, মুজগুন্নি স্ট্যান্ডের মোড়, রায়ের মহল আছরের মোড়, কালিবাড়ি বাজার, শরিফ মোল্লার মোড়, বৈকালী বাজার, সঙ্গিতার মোড়, কুদির বটতলা, লবনচরা স্লুইডগেট সংলগ্ন মোক্তার সড়ক ও মানসী বিল্ডিং মোড়।
তিনি জানান, সরকারিভাবে চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে ওএমএস এর চাল বিক্রির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
নিম্ন আয়ের মানুষরা মনে করছেন ওএমএস এর চাল বিক্রি শুরু হলে অনেক মানুষ উপকার পাবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৭
এমআরএম/এএটি