বুধবার (১৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন করা ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো এই নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রসহ সব প্রকার বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন বিষয়ে অনলাইন রিপোর্টিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
কিন্তু অভ্যন্তরীণ ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্র স্থাপনকারী ব্যাংক কর্তৃক পূর্ণাঙ্গ তথ্য অনলাইন ব্যবস্থায় রিপোর্ট করা হয় না মর্মে বাংলাদেশ ব্যাংকের গোচরীভূত হয়েছে। পাশাপাশি ঋণপত্র সংশোধন করা হলে সে মোতাবেক আগে রিপোর্টকৃত অনলাইন ব্যবস্থার তথ্য সংশোধনের ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বলেও অভিযোগ রয়েছে। অনলাইন ব্যবস্থায় অপূর্ণাঙ্গ তথ্যের কারণে ঋণপত্রের বেনিফিশিয়ারী নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, যা দেশের সার্বিক রফতানি বাণিজ্য উন্নয়নের স্বার্থে কাম্য নয়। বর্ণিত প্রেক্ষাপটে আপনাদের সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংক শাখাকে অভ্যন্তরীণ ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের সার্বিক তথ্য যথাযথভাবে যথাসময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনলাইন ব্যবস্থায় রিপোর্ট করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া যাচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০১৯
এসই/আরবি/