ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিক্ষা

যশোরে সেরা ১০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষে পুলিশ লাইন

মিলন রহমান,ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৩৯ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৪
যশোরে সেরা ১০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষে পুলিশ লাইন ছবি : বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

যশোর: এসএসসির ফলাফলে যশোরের সেরা ১০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষের মুকুট পরেছে যশোর পুলিশ লাইন মাধ্যমিক বিদ্যালয়।

বোর্ডে গতবারের চেয়ে দুধাপ এগিয়ে এসে এবার ৪র্থ স্থান অধিকার করা এ স্কুলটি জেলায় শ্রেষ্ঠ হয়েছে।

এ বিদ্যালয় থেকে ৮৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই উত্তীর্ণ হয়েছে। এরমধ্যে ৮২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে শিক্ষার্থী।

আর জেলায় দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে ঐতিহ্যবাহী যশোর জিলা স্কুল। এ স্কুল থেকে ২২৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৩ জন।

তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। এখান থেকে ২৩৩ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৪ জন।

জেলায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ঝিকরগাছার শেখ আকিজ উদ্দিন হাইস্কুল। বিদ্যালয়টি থেকে ১৫৯ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই সফলতা পেয়েছে। এদের মধ্যে ১১২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে দাউদ পাবলিক স্কুল। এখান থেকে ৯৪ জন পরীক্ষা দিয়ে ৯৩ জন পাস করেছে। এরমধ্যে ৬১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

ঝিকরগাছার এমএল হাই স্কুল ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। এ স্কুল থেকে ১৩৪ জনের মধ্যে ১৩৩ জন পাস করেছে। এরমধ্যে ৬৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

সপ্তম স্থানে থাকা ঝিকরগাছার বিএম স্কুল থেকে ১৭৫ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭০ জন। ৮ম স্থানে থাকা মনিরামপুরের রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৬১ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭ জন শিক্ষার্থী।

নবম স্থানে রয়েছে বিএফ শাহীন কলেজ। এখান থেকে ১৫৮ জন পরীক্ষা দিয়ে ১৫৫ জন পাস করেছে। এরমধ্যে ৬০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। ১০ম অভয়নগরের নওয়াপাড়া মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৯১ জন পরীক্ষা দিয়ে ১৮৯ জন কৃতকার্য হয়েছে। এর মধ্যে ৭৫ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।

এবিষয়ে শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর আবু দাউদ বাংলানিউজকে বাংলানিউজকে বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে শহর ও গ্রামের সব স্কুলই ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারায় তারা খুশি। তথ্য প্রযুক্তির কারণে গ্রামের শিক্ষক ও অভিভাবকদের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ রক্ষা ও শিক্ষার নানা সুবিধা আদান প্রদান করা গেছে। এজন্য এ ফলাফল অর্জন সম্ভব হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৮ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।