এছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাড়ছে বৈশ্বিক তাপমাত্রা, কমছে বৃষ্টির পরিমাণ। তাই দেশের কৃষিকে বাঁচাতে হলে ‘জলবায়ু সহিষ্ণু কৃষি প্রযুক্তি’ উদ্ভাবনের বিকল্প নেই।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত দু’দিন ব্যাপী ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন সাস্টেইনেবল এগ্রিকালচার’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক কর্মশালায় মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এসব কথা বলেন এসিআই এগ্রিবিজনেস এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও ড. এফ এইচ আনসারী।
বাকৃবি রিসার্চ সিস্টেমের পরিচালক ড. এম এ এম ইয়াহিয়া খন্দকারের সভাপতিত্বে কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। কনফারেন্সের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুল হাসান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব অধ্যাপক ড. শামসুল আলম। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হক এবং অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসাইন ও এফএও প্রতিনিধি ড. নূর আহমেদ খন্দকার।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, আমি মনে করি কৃষিবিদদের সেবা ও অবদান দেশের ডাক্তারের চেয়েও অনেক বেশি। তারা দেশের ১৬ কোটি মানুষের মুখে অন্নের নিশ্চয়তা দিয়ে যাচ্ছে সব সময়। আর তাই জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ভবিষ্যতে কৃষিতে আমাদের যে চ্যালেঞ্জ তা মোকাবেলায় সরকারি ও বেসরকারি সব কৃষি গবেষকদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
বাকৃবি ও ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া সাবাহ এর যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এ কনফারেন্সে দেশি ও বিদেশি গবেষকদের মোট ১৭৭টি প্রবন্ধ, ১০টি সেশন ও পোস্টার উপস্থাপন করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৯
এসএইচ