মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) ডাকসুর সদস্য তানবীর হাসান সৈকতের নেতৃত্বে তারা অবস্থান নেয়।
সৈকত বাংলানিউজকে বলেন, আমরা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম।
জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন সংকটকে পুঁজি করে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের একটি কক্ষে গাদাগাদি করে রেখে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে বাধ্য করা হয়। তাদের এই কক্ষগুলো গণরুম নামে পরিচিত। ডাকসু নির্বাচনের পর হল থেকে বহিরাগত ও অছাত্রদের বের করে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের মেধার ভিত্তিতে আসন বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জোরালো হয়।
ছাত্রলীগের গত কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সৈকত কবি জসীমউদ্দীন হলের শিক্ষার্থী। ডাকসু নির্বাচনের সময় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গণরুম সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। পরে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে না পারায় নিজের বৈধ রুম ছেড়ে গণরুমে ওঠেন। এরপর প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নিয়ে মানববন্ধন ও কর্তৃপক্ষের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) ভিসির বাড়িতে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রক্টরিয়াল টিম ও নিরাপত্তারক্ষীরা বাধা দেওয়ায় তার বাসভবনের সামনেই বসে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা ‘ছাত্র অধিকার মুক্তি পাক, অত্যাচারী নিপাত যাক’, ‘আমার কোনো সিট নাই, প্রশাসন জবাব চাই’সহ বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০১৯
একে